জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসের কথায় ভুলে দেশ ছেড়ে ইরাকে পাড়ি জমিয়েছিল এক কিশোরী। সুখ স্বাচ্ছন্দ্যের জীবন ছেড়ে যোগ দিয়েছিল জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটে (আইএস)। কিন্তু চোখের সামনে আইএসের নৃশংসতা দেখে আর নিজের মনকে বুঝাতে পারছে সে। তাই এবার ঘরে ফেরার জন্য তার আকুতি।
যেকোনো ভাবেই হোক এখন বাড়ি ফিরতে চান ১৬ বছর বয়সী ওই জার্মান কিশোরী। জার্মান পত্রিকা ‘দের স্পিজেল’র এক প্রতিবেদনে মেয়েটির আকুতি প্রকাশ করা হয়েছে।
আইএসে যোগ দিয়ে বড় ধরনের ভুল করেছে সে। যুদ্ধ, রক্তপাত, গোলাগুলি থেকে দূরে চলে যেতে চায়। ফিরতে চায় পরিবারের কাছে
সম্প্রতি জার্মানি থেকে জঙ্গি সংগঠন আইএসে যোগ দেয় ৫ তরুণী। এদের একজন ওই কিশোরী। তাকে লিন্ডা ডব্লিউ বলে সনাক্ত করা হয়েছে। ড্রিসডেনের পুলসনিৎজ শহরের বাসিন্দা।
গত বছর তুরস্ক হয়ে ইরাক ও সিরিয়া পৌঁছনোর চেষ্টা করেছিল সে। কিন্তু তারপর থেকে কোনো খোঁজ মেলেনি তার। সম্প্রতি আইএসকে হটিয়ে মসুল পুনর্দখলে নিয়েছে সিরীয় বাহিনী; সেখান থেকেই গ্রেপ্তার করা হয় তাকে। গুরুতর আহত অবস্থায় বর্তমানে ইরাকের একটি কারাগারে বন্দী রয়েছে।
তবে ওই কিশোরী সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দিতে অস্বীকার করেছেন ড্রিসডেনের বর্ষীয়ান সরকারি আইনজীবী লরেঞ্জ হাসে। জার্মান কনস্যুলেট যে তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পেরেছে তা জানিয়েছেন তিনি। বাগদাদের একটি সেনা কারাগারে মেয়েটির সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে বলে জার্মান সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে। তার বাম পায়ে গুরুতর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
সিরীয় সেনাবাহিনীর হামলায় ডান পায়ের হাঁটুতেও গুরুতর চোট পেয়েছে সে। ‘সিদডাচ জাইতুঙ্গ’ সংবাদপত্র তার একটি সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেছে। ওই কিশোরী জানিয়েছে, ‘আইএসে যোগ দিয়ে বড় ধরনের ভুল করেছে সে। যুদ্ধ, রক্তপাত, গোলাগুলি থেকে দূরে চলে যেতে চায়। ফিরতে চায় পরিবারের কাছে।’
যেকোনো ভাবেই হোক এখন বাড়ি ফিরতে চান ১৬ বছর বয়সী ওই জার্মান কিশোরী। জার্মান পত্রিকা ‘দের স্পিজেল’র এক প্রতিবেদনে মেয়েটির আকুতি প্রকাশ করা হয়েছে।
আইএসে যোগ দিয়ে বড় ধরনের ভুল করেছে সে। যুদ্ধ, রক্তপাত, গোলাগুলি থেকে দূরে চলে যেতে চায়। ফিরতে চায় পরিবারের কাছে
সম্প্রতি জার্মানি থেকে জঙ্গি সংগঠন আইএসে যোগ দেয় ৫ তরুণী। এদের একজন ওই কিশোরী। তাকে লিন্ডা ডব্লিউ বলে সনাক্ত করা হয়েছে। ড্রিসডেনের পুলসনিৎজ শহরের বাসিন্দা।
গত বছর তুরস্ক হয়ে ইরাক ও সিরিয়া পৌঁছনোর চেষ্টা করেছিল সে। কিন্তু তারপর থেকে কোনো খোঁজ মেলেনি তার। সম্প্রতি আইএসকে হটিয়ে মসুল পুনর্দখলে নিয়েছে সিরীয় বাহিনী; সেখান থেকেই গ্রেপ্তার করা হয় তাকে। গুরুতর আহত অবস্থায় বর্তমানে ইরাকের একটি কারাগারে বন্দী রয়েছে।
তবে ওই কিশোরী সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দিতে অস্বীকার করেছেন ড্রিসডেনের বর্ষীয়ান সরকারি আইনজীবী লরেঞ্জ হাসে। জার্মান কনস্যুলেট যে তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পেরেছে তা জানিয়েছেন তিনি। বাগদাদের একটি সেনা কারাগারে মেয়েটির সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে বলে জার্মান সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে। তার বাম পায়ে গুরুতর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
সিরীয় সেনাবাহিনীর হামলায় ডান পায়ের হাঁটুতেও গুরুতর চোট পেয়েছে সে। ‘সিদডাচ জাইতুঙ্গ’ সংবাদপত্র তার একটি সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেছে। ওই কিশোরী জানিয়েছে, ‘আইএসে যোগ দিয়ে বড় ধরনের ভুল করেছে সে। যুদ্ধ, রক্তপাত, গোলাগুলি থেকে দূরে চলে যেতে চায়। ফিরতে চায় পরিবারের কাছে।’