প্রশ্নফাঁস চক্রে অধ্যক্ষ-শিক্ষক-ছাত্র

প্রশ্নফাঁস চক্রে অধ্যক্ষ-শিক্ষক-ছাত্র

সিলেটের দক্ষিণ সুরমার শিববাড়িতে জঙ্গি আস্তানা ‘আতিয়া মহলে’ নিহত চার জঙ্গির মধ্যে অপর দু`জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মরদেহগুলো মর্গে আনার প্রস্তুতি চলছে।

এদিকে বাকি দুই জঙ্গির মরদেহের ময়নাতদন্ত শুরু হয়েছে। ওসমানী মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শামসুল আলমের নেতৃত্বে চার সদস্যের চিকিৎসক দল ময়নাতদন্ত কার্যক্রম চালাচ্ছেন।

এর আগে মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে মরদেহগুলো কড়া নিরাপত্তায় মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের মর্গে নিয়ে যায় পুলিশ।

পুলিশ জানায়, মরদেহগুলো ময়নাতদন্ত শেষে এই হাসপাতালের হিমাগারে রাখা হবে। পরিচয় নিশ্চিত হলে সেগুলো হস্তান্তর করা হবে।

গত সোমবার সন্ধ্যায় জঙ্গি আস্তানা থেকে মরদেহগুলো ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এনে হিমাগারে রাখা হয়।

দক্ষিণ সুরমার শিববাড়ি এলাকার আতিয়া মহলের নিচতলায় জঙ্গিরা অবস্থান করছে এমন গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ঢাকার কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট ও মহানগর পুলিশের একটি দল গত বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) রাত আড়াইটার দিকে জঙ্গিদের ফ্ল্যাটের দরজায় তালা লাগিয়ে দিয়ে পুরো ভবনটি ঘিরে রাখে।

শুক্রবার সকাল ৮টার দিকে ওই বাড়ির ভেতর থেকে পুলিশকে লক্ষ্য করে গ্রেনেড ছোড়া হয়। পরে ঢাকা থেকে পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট সোয়াটকে পাঠানো হয় ঘটনাস্থলে।

তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সন্ধ্যা থেকে পুরো এলাকার নিয়ন্ত্রণে নেয় সেনাবাহিনীর প্যারা-কমান্ডো দল। পরদিন তারা ওই ভবনের ২৯টি পরিবারের ৭৮ জন বাসিন্দাকে জঙ্গিদের জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার করে নিরাপদে সরিয়ে নেন।

২৫ মার্চ সন্ধ্যায় অভিযান নিয়ে সেনবাহিনীর প্রে

জেলা সংবাদ