গণহত্যা দিবস পালনের প্রস্তাব নিয়ে সংসদে আলোচনা আজ

গণহত্যা দিবস পালনের প্রস্তাব নিয়ে সংসদে আলোচনা আজ

একাত্তরে পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে নিহতদের স্মরণে ২৫ মার্চ ‘গণহত্যা দিবস’ পালনের প্রস্তাব নিয়ে আজ শনিবার জাতীয় সংসদে আলোচনা হবে। এর আগে বিকেল ৩টায় সংসদের বৈঠক শুরু হবে। আর এই আলোচনার পরই চলতি অধিবেশনের সমাপ্তি ঘোষণা করবেন স্পিকার।

এর আগে ২ মার্চ সংসদের বৈঠকে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছিলেন, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ গণহত্যা দিয়ে সংসদে আলোচনা হবে। একাত্তরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বর্বরোচিত হামলায় শহীদদের স্মরণে ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস হিসেবে পালনের প্রস্তাব জাতীয় সংসদে উঠার পর আজকে এ নিয়ে আলোচনার দিন ধার্য করা হয়েছে।

তিনি বলেন, আলোচনার পর দিবসটি পালনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারে নির্বাহী বিভাগ।

বৃহস্পতিবার সংসদের অধিবেশনের শুরুতে স্পিকার এ বিষয়ে সংসদকে অবহিত করে বলেন, আগামী ৯ মার্চ রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর সাধারণ আলোচনা শেষ হবে এবং ১১ মার্চ পর্যন্ত সংসদ অধিবেশন চলমান থাকবে। স্পিকারের বক্তব্য অনুযায়ী, ১১ মার্চই চলতি শীতকালীন অধিবেশন শেষ হচ্ছে।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস হিসেবে পালনের প্রস্তাব করেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। পরে আলোচনায় অংশ নিয়ে সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও দিনটির গুরুত্ব তুলে ধরে ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস হিসেবে পালনের তাগিদ দেন।

ওই দিনই স্পিকার জানিয়েছিলেন, অগ্নিঝরা মার্চের কোনো এক দিনে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হবে।

বাংলাদেশ শীর্ষ খবর