প্রযুক্তির ছোঁয়ায় প্রতিদিন কর্মকৌশল বদলে যাচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমরা হাতে লেখা পাসপোর্ট থেকে এখন মেশিনে রিডেবল পাসপোর্ট প্রবর্তন করেছি। কিন্তু এর চেয়েও উন্নতমানের সিএইচআইপি সম্বলিত অত্যাধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর ই-পাসপোর্ট পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ব্যবহৃত হচ্ছে। উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে আমরা ই-পাসপোর্ট চালু করার পদক্ষেপ নিয়েছি।’
পাসপোর্ট সেবা সপ্তাহ-২০১৭ উপলক্ষে এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সুশৃঙ্খল পরিবেশে ডিজিটাল পাসপোর্ট সেবা প্রদানের লক্ষ্যে সারাদেশে ৬৪টি জেলায় ৭১টি পাসপোর্ট অফিস স্থাপনের মাধ্যমে সরকার জনসেবায় প্রতিশ্রুত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে চলেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সালে সরকার গঠন করার পর সর্বপ্রথম বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদফতরকে ডিজিটাল ডিপার্টমেন্টে রূপান্তরিত করার পদক্ষেপ গ্রহণ করে। ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অংশ হিসেবে তার সরকার ২০০৯ সালে দেশে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট এবং মেশিন রিডেবল ভিসা প্রবর্তনের জন্য এমআরপি-এমআরভি প্রকল্প অনুমোদন করে।
‘পাসপোর্ট সেবা সপ্তাহে সাফল্য কামনা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পাসপোর্ট নাগরিক অধিকার : নিঃস্বার্থ সেবাই অঙ্গীকার- এই স্লোগানকে সামনে রেখে শনিবার থেকে পাসপোর্ট সপ্তাহ-২০১৭ উদযাপন করছে বহির্গমন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর। সাত দিনব্যাপী নানা আয়োজনের মাধ্যমে পালন করা হবে এই সপ্তাহ।