‘অবাধ তথ্যপ্রবাহের সুবর্ণ সময়ে অবস্থান করছে বাংলাদেশ’ এ মন্তব্য করে জাতীয় সংসদের স্পিকার ও সিপিএ নির্বাহী কমিটির চেয়ারপারসন ড. শিরিন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, ‘গণতন্ত্র ও গণমাধ্যম পরস্পরের পরিপূরক। গণতন্ত্র সচল থাকলে গণমাধ্যমও সচল থাকে। তাই গণমাধ্যমের অগ্রগতি অব্যাহত রাখার স্বার্থেই দেশে গণতন্ত্রের ভিত শক্তিশালী করতে মিডিয়াকর্মীদের কাজ করতে হবে।’
মঙ্গলবার রাজধানীর মহাখালীতে বৈশাখী টেলিভিশনের কার্যালয়ে টেলিভিশনটির একযুগ পূর্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
শিরিন শারমিন বলেন, এখন প্রতিটি গণমাধ্যমের মধ্যে প্রতিযোগিতা বিদ্যমান। সংবাদ পরিবেশনা থেকে শুরু করে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্যে প্রতিযোগিতা হচ্ছে। তিনি অনুষ্ঠান নির্মাণে গণমানুষের চিন্তা-চেতনা ও আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান।
স্পিকার আরও বলেন, গণতন্ত্রকে সুসংহত করতে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন ও অনুষ্ঠানমালা নির্মাণের পাশাপাশি গঠনমূলক সমালোচনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যা জনমত গঠনের পাশাপাশি সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডকে আরও গতিশীল করতে ভূমিকা রাখে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এমপি, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হাসান ইমাম, কণ্ঠশিল্পী খুরশিদ আলম প্রমুখ।