নোয়াখালী সদরের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সড়কের সমিতির দোকান এলাকায় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় সিএনজি অটোরিকশারর ২ যাত্রী নিহত হয়েছেন। এতে গুরুতর আহত হয়েছেন আরো ২ জন।
ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় মুক্তিপদ মজুমদারের (৫৫)। পরে আহতদের মধ্যে ৩ জনকে হাসপাতালে নেয়ার পর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুসাপুরের প্রবাসী ফারুক চিকিৎসাধীন অবস্থায় নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে মারা যান।
অপর দুজনকে বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। হতাহতরা সবাই সিএনজি অটোরিকশার যাত্রী।
মুক্তিপদ মজুমদার (৫৫) সুবর্নচর উপজেলার চরআমানউল্ল্যাহ ইউনিয়নের বৈরাগী বাজার গ্রামের কৃষ্ণ মজুমদারের ছেলে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, সুবর্ন পরিবহনের একটি বাস সকাল সাড়ে ৮টায় দিকে সোনাপুর থেকে হাতিয়া উপজেলার স্টীমার ঘাটে যাওয়ার সময় নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সড়কের সমিতির দোকান এলাকায় পৌঁছলে সুবর্নচর থেকে আসা সিএনজি অটোরিকশাকে ধাক্কা দেয়। এতে দুইজন নিহত ও দুইজন আহত হন।
মরদেহ ২টি ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।