প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময় পেলেই বহুল কাঙ্ক্ষিত উন্নত মানের জাতীয় পরিচয়পত্র স্মার্টকার্ড বিতরণ শুরু করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ বিষয়ে ইতোমধ্যে সব ধরণের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে ইসি। এখন ইসি চাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী এ কাজের উদ্বোধন করুক। তবে প্রাথমিকভাবে অর্ধলক্ষ কার্ড তৈরি করতে পেরেছে ইসি।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনু-বিভাগের পরিচালক (অপারেশন) সৈয়দ মোহাম্মাদ মুসা বলেন, আমরা শীগগিরই স্মার্টকার্ড নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করতে যাচ্ছি। স্মার্টকার্ড তৈরি করতে মেশিন বসানো শেষ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর শিডিউল পেলে একটি বিশেষ দিনে স্মার্টকার্ড বিতরণ কার্যক্রম শুরু করব। ২৬ মার্চের আগেই আমরা স্মার্টকার্ড বিতরণ কার্যক্রম শুরু করতে চাচ্ছি।
সৈয়দ মুসা বলেন, কার্ড প্রথমে ২০১৪ সালের হালনাগাদে যারা অন্তর্ভুক্ত তাদের দেয়া হবে। এ ছাড়া ঢাকার নাগরিকরা স্মার্টকার্ড আগে পাবেন। এর পর পর্যায়ক্রমে সিটি কর্পোরেশনগুলোতে দেয়া হবে। পরবর্তীতে জেলা-উপজেলাগুলোতে বিতরণ করা হবে।
ইসি সচিবালয় কর্মকর্তারা জানান, নাগরিকদের উন্নতমানের স্মার্টকার্ড দিতে আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম ফর এনহান্সিং অ্যাকসেস টু সার্ভিসেস (আইডিইএ) প্রকল্প শুরু করে ইসি। বিভিন্ন সময়ে প্রতিশ্রুতি দিলেও কার্ড বিতরণ শুরু করেতে পারেনি প্রতিষ্ঠানটি। এমনকি গত বছরের ২৬ মার্চ আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কার্ড বিতরণ হবে বলে জানানো হয়। এ উদ্যোগটিতে ব্যর্থ হলে বাঙালির বর্ষবরণ উৎসব পহেলা বৈশাখে কার্ড বিতরণের সিদ্ধান্ত নেয়। তবে সে সিদ্ধান্তও আলোর মুখ দেখেনি।
এখন বিতরণের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর সময়সূচি পেলেই এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হবে। নাগরিকের কাঙ্ক্ষিত এ জাতীয় পরিচয়পত্র প্রথমে ২০১৪ সালের ভোটার তালিকায় হালনাগাদে অন্তর্ভুক্ত ৪৭ লাখ নাগরিককে এ কার্ড দেয়া হবে। এর পরেই ঢাকার নাগরিকরা স্মার্টকার্ড হাতে পাবেন।
আইডিইএ প্রকল্পের আওতায় ২০১৬ সালের জুন মাসের মধ্যে সাড়ে নয় কোটি নাগরিকের হাতে স্মার্টকার্ড পৌঁছে দেয়ার কথা ছিল। এ জন্যে উৎপাদন শুরুর কথা ছিল ২০১৪ সালের অগাস্টেই। কিন্তু কোনো কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি না হওয়ার কারণে উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হয়নি।
২০১৫ সালে ১৪ জানুয়ারিতে স্মার্ট কার্ড তৈরি ও বিতরণের বিষয়ে ফ্রান্সের ওবার্থার টেকনোলজিস নামে একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করে ইসি। সেই চুক্তি অনুযায়ী স্মার্টকার্ড উৎপাদনের জন্য সেপ্টেম্বরে ১০টি মেশিন বসানো শুরু হয় এনআইডি উইংয়ে। এর পরেই এনআইডি সিপে তথ্য পার্সোনালাইজেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। ডিসেম্বরে স্মার্টকার্ড উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হয়। ১০টি মেশিনের মধ্যে একটি বিশেষ কাজের জন্য ব্যবহার করা হবে। এখন পর্যন্ত পুরোদমে সব মেশিনে উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হয়নি।
বর্তমানে সারাদেশে ৯ কোটি ৬২ লাখ ২৬ হাজার ৫৪২ জন ভোটার রয়েছে। চলমান ভোটার তালিকা হালনাগাদে নতুন ৭২ লাখ নাগরিককে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময় পেলেই বহুল কাঙ্ক্ষিত উন্নত মানের জাতীয় পরিচয়পত্র স্মার্টকার্ড বিতরণ শুরু করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ বিষয়ে ইতোমধ্যে সব ধরণের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে ইসি। এখন ইসি চাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী এ কাজের উদ্বোধন করুক। তবে প্রাথমিকভাবে অর্ধলক্ষ কার্ড তৈরি করতে পেরেছে ইসি।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনু-বিভাগের পরিচালক (অপারেশন) সৈয়দ মোহাম্মাদ মুসা বলেন, আমরা শীগগিরই স্মার্টকার্ড নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করতে যাচ্ছি। স্মার্টকার্ড তৈরি করতে মেশিন বসানো শেষ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর শিডিউল পেলে একটি বিশেষ দিনে স্মার্টকার্ড বিতরণ কার্যক্রম শুরু করব। ২৬ মার্চের আগেই আমরা স্মার্টকার্ড বিতরণ কার্যক্রম শুরু করতে চাচ্ছি।
সৈয়দ মুসা বলেন, কার্ড প্রথমে ২০১৪ সালের হালনাগাদে যারা অন্তর্ভুক্ত তাদের দেয়া হবে। এ ছাড়া ঢাকার নাগরিকরা স্মার্টকার্ড আগে পাবেন। এর পর পর্যায়ক্রমে সিটি কর্পোরেশনগুলোতে দেয়া হবে। পরবর্তীতে জেলা-উপজেলাগুলোতে বিতরণ করা হবে।
ইসি সচিবালয় কর্মকর্তারা জানান, নাগরিকদের উন্নতমানের স্মার্টকার্ড দিতে আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম ফর এনহান্সিং অ্যাকসেস টু সার্ভিসেস (আইডিইএ) প্রকল্প শুরু করে ইসি। বিভিন্ন সময়ে প্রতিশ্রুতি দিলেও কার্ড বিতরণ শুরু করেতে পারেনি প্রতিষ্ঠানটি। এমনকি গত বছরের ২৬ মার্চ আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কার্ড বিতরণ হবে বলে জানানো হয়। এ উদ্যোগটিতে ব্যর্থ হলে বাঙালির বর্ষবরণ উৎসব পহেলা বৈশাখে কার্ড বিতরণের সিদ্ধান্ত নেয়। তবে সে সিদ্ধান্তও আলোর মুখ দেখেনি।
এখন বিতরণের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর সময়সূচি পেলেই এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হবে। নাগরিকের কাঙ্ক্ষিত এ জাতীয় পরিচয়পত্র প্রথমে ২০১৪ সালের ভোটার তালিকায় হালনাগাদে অন্তর্ভুক্ত ৪৭ লাখ নাগরিককে এ কার্ড দেয়া হবে। এর পরেই ঢাকার নাগরিকরা স্মার্টকার্ড হাতে পাবেন।
আইডিইএ প্রকল্পের আওতায় ২০১৬ সালের জুন মাসের মধ্যে সাড়ে নয় কোটি নাগরিকের হাতে স্মার্টকার্ড পৌঁছে দেয়ার কথা ছিল। এ জন্যে উৎপাদন শুরুর কথা ছিল ২০১৪ সালের অগাস্টেই। কিন্তু কোনো কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি না হওয়ার কারণে উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হয়নি।
২০১৫ সালে ১৪ জানুয়ারিতে স্মার্ট কার্ড তৈরি ও বিতরণের বিষয়ে ফ্রান্সের ওবার্থার টেকনোলজিস নামে একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করে ইসি। সেই চুক্তি অনুযায়ী স্মার্টকার্ড উৎপাদনের জন্য সেপ্টেম্বরে ১০টি মেশিন বসানো শুরু হয় এনআইডি উইংয়ে। এর পরেই এনআইডি সিপে তথ্য পার্সোনালাইজেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। ডিসেম্বরে স্মার্টকার্ড উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হয়। ১০টি মেশিনের মধ্যে একটি বিশেষ কাজের জন্য ব্যবহার করা হবে। এখন পর্যন্ত পুরোদমে সব মেশিনে উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হয়নি।
বর্তমানে সারাদেশে ৯ কোটি ৬২ লাখ ২৬ হাজার ৫৪২ জন ভোটার রয়েছে। চলমান ভোটার তালিকা হালনাগাদে নতুন ৭২ লাখ নাগরিককে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।