পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আওতায় গ্রীষ্মকালীন অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ের পরিস্থিতি এখন অনেকটাই কমেছে। তবে নতুন সংযোগের জন্য আবেদনকারী ১৫শ` মানুষ অনেকদিন ধরে অপেক্ষা করে আছেন। কবে এসব লাইন দেয়া যাবে তাও অনিশ্চিত।
লোডশেডিংয়ের ব্যাপারে ঈশ্বরদীর দাশুড়িয়াস্থ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জোনাল অফিসের এজিএম বলেন, বর্তমানে কোনো লোডশেডিং নেই। সাধারণ রক্ষণাবেক্ষণের জন্য মাঝেমধ্যে বিদ্যুত বন্ধ রাখা হয়।
এই অফিসের আওতায় ঈশ্বরদী পৌর এলাকা বাদে সাতটি ইউনিয়ন, পাবনা সদরের আংশিক, হেমায়েতপুর ও দাপুনিয়া মিলিয়ে বর্তমানে গ্রাহক সংখ্যা ৪৮ হাজার। আরো ১৫শ` আবেদন পড়ে আছে। এসব এলাকার জন্য ২১ মেগাওয়াট বিদ্যুতের প্রয়োজন।
মুলাডুলির পতিরাজপুর গ্রামের আদর্শ কৃষক মুরাদ মালিথা জানান, গ্রীষ্মকালে অতিরিক্ত বিদ্যুত সঙ্কটের কারণে জমিতে সেচ কাজ ব্যাহতসহ ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়া ও পারিবারিক বিভিন্ন কাজে সমস্যার সৃষ্টি হয়। তবে এখন এই সমস্যা অনেকটাই কমে গেছে।