বাংলাদেশে ট্যুরিজম ইউনিভার্সিটি করা হবে : ফারুক খান

বাংলাদেশে ট্যুরিজম ইউনিভার্সিটি করা হবে : ফারুক খান

সরকার বাংলাদেশে ইন্টারন্যাশনাল ট্যুরিজম ইউনিভার্সিটি করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের মাধ্যমে এ বিশ্ববিদ্যালয় করার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টি করার জন্য দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তাদের সঙ্গে এরই মধ্যে আলাপ-আলোচনা শুরু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি খাতে ইন্ডাস্ট্রি স্কিল কাউন্সিল (টুরিজম আইএসসি) ও আইএলও প্রতিনিধির সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন।

(টুরিজম আইএসসি)’র চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের সদস্য একেএম বারীর নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন (টুরিজম আইএসসি)’র প্রধান নির্বাহী, মাসিক পর্যটন বিচিত্রার সম্পাদক মহিউদ্দিন হেলাল, (টুরিজম আইএসসি)’র সাধারণ সম্পাদক ইনস্টিটিউট অব হোটেল ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড হসপিটালিটির পরিচালক রুবিনা এইচ ফারুক, আইএলওর ইন্টারন্যাশনাল অ্যাডভাইজার ফ্রান্সিস ডি. সিলভা ও আইএলওর ন্যাশনাল প্রোফেশনাল কনসালটেন্ট সোয়েব ইফতেখার।

বাংলাদেশে পর্যটন খাতকে প্রসারিত করতে আগমনী (অন অ্যারাইভাল) ভিসা দেওয়া হবে এমন দেশের সংখ্যা বৃদ্ধি, বিমানবন্দরে আগমনী ভিসা সহজিকরণের জন্য আলাদা বুথ স্থাপন, আগমনী ভিসা প্রাধিকার দেশের তালিকায় ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, ভুটান ও মালদ্বীপ, পূর্ব ইউরোপের দেশসমূহ, মেক্সিকো ও দক্ষিণ আফ্রিকাকে অন্তর্ভুক্ত করানোর জন্য অনুরোধ করেন।

এর পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রী বলেন, ‘এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্যে এরইমধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে বলা হয়েছে।’

বিমানবন্দরে আগমনী ভিসার জন্য আলাদা বুথ স্থাপন করা হবে বলে মন্ত্রী তাদের আশ্বাস প্রদান করেন।

বিদেশিদের জন্য ভিলেজ টুরিজম ও ফ্যামিলি টুরিজমের জন্য ক্ষেত্র প্রস্তুতে মন্ত্রী তাদের সহায়তা আহ্বান জানান।

অর্থ বাণিজ্য