সাম্প্রতিক সময়ে একের পর এক নাশকতার ঘটনা ঘটলেও সামগ্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন তোলার সময় এখনো হয়নি বলেই মনে করছেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা। তবে পরিস্থিতি সামলাতে শুধু নিরাপত্তা বাড়ানোই নয়, বরং অপরাধী চিহ্নিত করে শাস্তির আওতায় আনার ওপরও গুরুত্ব দিয়েছেন তারা।
পরপর দুই বিদেশি হত্যাকাণ্ডের পর পুরো রাজধানীজুড়েই নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করে পুলিশ। গুরুত্বপূর্ণ সড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে চলে তল্লাশি কার্যক্রম। এর মধ্যেই গাবতলীর একটি চেকপোস্টে পুলিশের এএসআই হত্যা এবং হোসেনি দালানে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় নতুন করে আলোচনায় আসে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা সক্ষমতা।
তবে নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুর রশীদ বিশ্লেষক বলছেন, “নিরাপত্তা নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার মতো কোনো পরিস্থিতি এখনই তৈরি হয়নি।”
এদিকে নগরজুড়ে পুলিশের টহল ও তল্লাশি কার্যক্রম অপরাধ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হলেও দীর্ঘমেয়াদে তা নিরাপত্তা নিয়ে আতঙ্ক বাড়াতে পারে বলে সতর্ক করেছেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা।
এদিকে, পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, অপরাধীদের শাস্তির আওতায় এনেই নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটাতে চান তারা।