গোমাংস ইস্যুতে সুর চড়ালেন চিত্র পরিচালক সুভাষ ঘাই। শুক্রবার নিজের ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে সুভাষ লেখেন, প্রথমে বিফ (গোমাংস) কী তা ব্যাখ্যা করা প্রয়োজন। এর পরেই সুভাষের যুক্তি, ‘ভারত প্রতি বছর ২০ লক্ষ টন বিফ (গোমাংস) রফতানি করে। সেখানে বিফ ব্যানের প্রসঙ্গ আসছে কোথাথেকে।’ সেই সঙ্গে সুভাষের দাবি, মানুষকে প্রথমে বুঝতে দিতে হবে।
খালিচান, কর্জ, হিরো, মেরি জং, কর্মা, রাম লক্ষণের মতো ছবিতে পরিচালকের ভূমিকায় ছিলেন সুভাষ ঘাই। একা সুভাষঘাই নয়, গত কয়েকদিন ধরে গোমাংস ইস্যুতে সরব হয়েছেন বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট মানুষ।
উল্লেখ্য, গোমাংস ইস্যুতে একের পর এক কেন্দ্রীয় নজরদারি বাড়ানোর চেষ্টা করা হয়েছে। এমনকী বেশকিছু রাজ্যে গোমাংস বিক্রি বন্ধের আইনও আনার চেষ্টা চলেছে। এর সঙ্গেই যুক্ত হয়েছে দাদরির ঘটনা। বাড়িতে গোমাংস সংরক্ষণ করে রেখেছিলেন বলে মহম্মদ আখলাক নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে৷ এর পর গোমাংস খাওয়ার ‘অপরাধে’ মহম্মদ আখলাক ও তাঁর ছেলেকে বাড়ি থেকে টেনে হিঁচড়ে বার করে এনে অমানবিক ভাবে পেটানো হয়৷ ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় আখলাকের৷ গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁর ছেলেকে হাসপাতালে ভরতি করা হয়৷