‘জনগণের ভবিষ্যত লক্ষকে বিনির্মান ও সংগঠিত করতে হবে’

‘জনগণের ভবিষ্যত লক্ষকে বিনির্মান ও সংগঠিত করতে হবে’

ইন্টার পার্লামেন্টারী ইউনিয়ন প্রেসিডেন্ট সাবের হোসেন চৌধুরী, হীজ হলিন্যাস পোপ ফ্রান্সিস ও aysdjasdasঅন্যান্য রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানগণ জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের পুর্নাঙ্গ অধিবেশনের উদ্ধোধনী দিনে ভাষন দেন।
ইন্টার পার্লামেন্টারী ইউনিয়ন প্রেসিডেন্ট টেকসই উন্নয়ন লক্ষমাত্রা বাস্তবায়নকালীন বিষয়ে তার বক্তৃতায় বলেন ‘ইতিপূর্বে কখনও জনগণকে কেন্দ্র করে বিশ্বের শান্তি, সমৃদ্দি, অংশিদারিত্ব বিষয়ে এত ঘনিষ্ঠভাবে উদ্যোগ নেওয়া হয় নাই এবং এই শীর্ষ সম্মেলন উপস্থাপন করছে একটি নিরাপদ, টেকসই, সর্বব্যাপী এবং সমৃদ্ধশালী পথ জীবদ্দশায় যে সুযোগ একবাই আসে ।’
সাবের হোসেন চেšধুরী আরও বলেন, ‘মানুষকে কেন্দ্র করে ও তাদের স্বার্থে জাতিসংঘ, ইন্টার পার্লামেন্টারী ইউনিয়ন এবং সরকার সমূহের মধ্যে তৈরী হয়েছে প্রাকৃতিক অংশীদারীত্ব।’
এয়াড়াও তিনি বলেন, ‘ইন্টার পার্লামেন্টারী ইউনিয়ন সরকার পরিচালানার লক্ষ পর্যবেক্ষন সাপেক্ষে পার্লামেন্টসহ সরকার পরিচালনার সব প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্যের সংগে খাপ খাওয়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কারের দিক চিহ্নিত করে। এই লক্ষ একটি শক্তিশালী সংকেত যে আমরা সর্বোচ্চ রাজনৈতিক পর্যায়ের বিষয়াদি পরিবর্তনের জন্য কতটা ঐকান্তিক।’
পার্লামেন্টের গুরুত্ব সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘পার্লামেন্ট সত্যিকার অর্থেই তার সাংবিধানিক ভূমিকা পাললের মাধ্যমে উন্নয়ন পর্য্যালোচনা, সরকার এর স্বচ্ছতা নিশ্চিত করন এবং বিশ্বব্যাপী তারা যে অংগীকার করেছে তা স্থানীয়ভাবে প্রয়োগ কারার বিষয়টি নিশ্চিত করতে বাস্তব পার্থক্য আনয়ন করতে পারে। ইন্টার পার্লামেন্টারী ইউনিয়ন এবং জাতিয় সংসদ এই সংক্রান্ত সহযোগিতার জন্য কাজ করবে। সকলের সহযোগিতায় জনগণের ভবিষ্যত লক্ষকে বিনির্মান ও সংগঠিত করতে হবে যা আমরা প্রতিশ্রুতিবব্ধ ও প্রয়োগে বাধ্য।’
টেকসই উন্নয়ন লক্ষমাত্রা অর্জন ও তা সঠিক বাস্তবায়নে সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানদের দূরদৃষ্টি সম্পন্ন রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রয়োগের আহ্বান জানিয়ে তিনি তার বক্তব্য শেষ করেন।

Featured বাংলাদেশ