সমাজকল্যাণমন্ত্রীর প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

সমাজকল্যাণমন্ত্রীর প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

সমাজকল্যাণমন্ত্রী সৈয়দ মহসিন আলীর প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। আজ asdas9u8hdjipবুধবার সকালে মহসিন আলীর কফিন জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় নিয়ে আসা হলে সেখানে এই মুক্তিযোদ্ধার প্রতি জানানো হয় রাষ্ট্রীয় সম্মান। পুলিশের একটি চৌকস দল এ সময় গার্ড অব অনার দেয়।
রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ছাড়াও মন্ত্রিসভার সদস্য ও সংসদ সদস্যরা প্রয়াত এই রাজনীতিবিদের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানান। পরে সেখানেই মহসিন আলীর জানাজা হয়।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাইদুল ইসলাম প্রধান জানান, সংসদ ভবন প্রাঙ্গণে জানাযা শেষে মহসিন আলীর মরদেহ হেলিকপ্টারে করে তার জেলা মৌলভীবাজারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। দুপুরে মৌলভী বাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে জানাজা শেষে হযরত শাহ মোস্তফার (র.) মাজার সংলগ্ন কবরস্থানে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে সৈয়দ মহসিন আলীকে।
সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার মারা যান আওয়ামী লীগ নেতা মহসিন আলী। ৬৬ বছর বয়সী এই রাজনীতিবিদ নিউমোনিয়া ও হৃদরোগে ভুগছিলেন।
মঙ্গলবার রাতে তার মরদেহ দেশে আনার পর রাতে কফিন রাখা হয় মিন্টো রোডে তার সরকারি বাসায়। সবার শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য সকাল সোয়া ৮টায় তার মরদেহ নিয়ে আসা হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে।
প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, আওয়ামী লীগ নেতা আবদুর রাজ্জাক, কবি আবদুস সামাদ, আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আবু কাওসার, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ, ছাত্রলীগ সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে এই রাজনীতিবিদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়।
১৯৯৮ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত মৌলভীবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন মহসিন। মৌলভীবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন তিনবার। ২০০৮ সালে মৌলভীবাজার-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর মহসিন আলী বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
আর গত বছর দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর তাকে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেন শেখ হাসিনা।
সমাজকল্যাণমন্ত্রী সৈয়দ মহসিন আলীর প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। আজ বুধবার সকালে মহসিন আলীর কফিন জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় নিয়ে আসা হলে সেখানে এই মুক্তিযোদ্ধার প্রতি জানানো হয় রাষ্ট্রীয় সম্মান। পুলিশের একটি চৌকস দল এ সময় গার্ড অব অনার দেয়।
রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ছাড়াও মন্ত্রিসভার সদস্য ও সংসদ সদস্যরা প্রয়াত এই রাজনীতিবিদের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানান। পরে সেখানেই মহসিন আলীর জানাজা হয়।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাইদুল ইসলাম প্রধান জানান, সংসদ ভবন প্রাঙ্গণে জানাযা শেষে মহসিন আলীর মরদেহ হেলিকপ্টারে করে তার জেলা মৌলভীবাজারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। দুপুরে মৌলভী বাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে জানাজা শেষে হযরত শাহ মোস্তফার (র.) মাজার সংলগ্ন কবরস্থানে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে সৈয়দ মহসিন আলীকে।
সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার মারা যান আওয়ামী লীগ নেতা মহসিন আলী। ৬৬ বছর বয়সী এই রাজনীতিবিদ নিউমোনিয়া ও হৃদরোগে ভুগছিলেন।
মঙ্গলবার রাতে তার মরদেহ দেশে আনার পর রাতে কফিন রাখা হয় মিন্টো রোডে তার সরকারি বাসায়। সবার শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য সকাল সোয়া ৮টায় তার মরদেহ নিয়ে আসা হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে।
প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, আওয়ামী লীগ নেতা আবদুর রাজ্জাক, কবি আবদুস সামাদ, আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আবু কাওসার, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ, ছাত্রলীগ সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে এই রাজনীতিবিদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়।
১৯৯৮ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত মৌলভীবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন মহসিন। মৌলভীবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন তিনবার। ২০০৮ সালে মৌলভীবাজার-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর মহসিন আলী বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
আর গত বছর দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর তাকে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেন শেখ হাসিনা।

বাংলাদেশ