১২ মার্চের জনদুর্ভোগে বিএনপির ক্ষমা চাওয়া উচিত : কামরুল

১২ মার্চের জনদুর্ভোগে বিএনপির ক্ষমা চাওয়া উচিত : কামরুল

১২ মার্চ বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট জনদুর্ভোগের জন্য দলটির ক্ষমা চাওয়ার প্রয়োজন ছিল বলে মন্তব্য করেছেন আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম।

বৃহস্পতিবার ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে গণতান্ত্রিক ইসলামিক ঐক্যজোটের নাম পরিবর্তন করে গণতান্ত্রিক ইসলামিক মুভম্যান্ট নামকরণ, গঠনতন্ত্রের সংশোধন ও নতুন কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি গঠনের জন্য প্রথম কেন্দ্রীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

কামরুল ইসলাম বলেন, ১২ মার্চ উপলক্ষে সরকার যতগুলো পদক্ষেপ নিয়েছে সবই মানুষের নিরাপত্তার জন্য। এ নিরাপত্তা না নেওয়া হলে ঢাকা শহরে হয়তো অনেকগুলো লাশ পরতো।

কামরুল বলেন, সরকার থেকে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়ার কারণে জনগণের হয়তো কিছু কষ্ট হয়েছে। তবে সরকার সব ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে সক্ষম হয়েছে।

তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার একটা মৃত ইস্যু। এ ইস্যু নিয়ে সংসদে আলোচনা করার জন্য তিনি বিরোধী দলকে আহ্বান জানান।

তিনি আরো বলেন, আমিনীরা অন্যদের কথায় কথায় মুর্তাদ বলে। তারা বিভিন্ন ইস্যুতে খালেদা জিয়ার সঙ্গে এক সঙ্গে কাজ করছেন। অথচ এ খালেদা জিয়া ইসলামকে মেনে চলেন না।

দেশ আজ স্বাধীনতার স্বপক্ষ ও বিপক্ষে বিভক্ত উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্বাধীনতার স্বপক্ষে নেতৃত্ব দিচ্ছেন শেখ হাসিনা আর বিপক্ষে খালেদা জিয়া। জনগণের অধিকারসহ বিভিন্ন ইস্যু দিয়ে আন্দোলনের কথা বললেও প্রকৃত পক্ষে তারা যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানোর জন্যই তা করছে।

সংগঠনের সভাপতি অ্যাডভোকেট নূরুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে এতে আরো বক্তব্য রাখেন সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের সাধারণ সম্পাদক লে. জেনারেল (অব.) হারুন-অর-রশিদ, ঢাকা বিভাগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ পাটোয়ারী, দৈনিক ইনকিলাবের সহকারী সম্পাদক মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী প্রমুখ।

রাজনীতি