সরকারি প্রতিষ্ঠান কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে শিবিরের দেড় শতাধিক নেতাকর্মীর গোপন বৈঠক নিয়ে ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে।
মঙ্গলবার বিকেল ৩টায় শুরু হওয়া এ বৈঠক ৪টা পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। খবর পেয়ে কক্সবাজার সদর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছলে তারা দ্রুত পালিয়ে যায়।
কক্সবাজার শহরের কলাতলী এলাকায় অবস্থিত সরকারি প্রতিষ্ঠান ভাড়া নিয়ে শিবিরের গোপন বৈঠক নিয়ে নানা রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে।
কলাতলী এলাকার কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, দুপুর ২টা থেকে কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে বিভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত হয়ে শিবিরের নেতাকর্মীরা আসতে শুরু করে। বিকেল ৩টায় প্রায় দেড় শতাধিক তরুণ কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের মূল মিলনায়তনের দরজা বন্ধ করে বৈঠক শুরু করেন। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর কক্সবাজার সদর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়।
কক্সবাজার সদর থানার পরিদর্শক (ওসি) বদরুল আলম তালুকদার জানান, শিবিরের গোপন বৈঠকের খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে যায়। কিন্তু পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে সবাই দ্রুত পালিয়ে যায়।
বিষয়টি রহস্যজনক উল্লেখ্য করে তিনি বলেন, এ ব্যাপারে তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের পরিচালক লিলা মুরুং জানান, একাডেমিক কর্মশালার একটি প্রতিষ্ঠানকে সাংস্কৃতিক কেন্দ্রটি ভাড়া দেওয়া হয়। তবে প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির নাম তার মনে নেই বলে দাবি করেন তিনি।