নাগরিক সমাজের প্রস্তাব নিয়ে সরকার কী ভাবছে – এমন প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, “তাদের ওই প্রস্তাব অবাস্তব ও অগ্রহণযোগ্য। সন্ত্রাস, নাশকতা ও সন্ত্রাসী তৎপরতাকে আড়াল করার জন্য এবং একটি গণতান্ত্রিক দলকে তাদের সঙ্গে একই কাতারে দাঁড় করানোর চেষ্টা করেছে তারা (নাগরিক সমাজ)।”
মঙ্গলবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, “সন্ত্রাসীদের সঙ্গে যদি সংলাপ হতো, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র ইসলামিক স্টেটের (আইএস) সঙ্গে সংলাপ করত।”
তাহলে এই রাজনৈতিক পরিস্থিতির সমাধান কীভাবে হবে—সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে তোফায়েল আহমেদ বলেন, “আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যাবে। কোনো দেশ সন্ত্রাসের সঙ্গে আপস করলে, সে দেশ টেকে না।”
বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট থেকে উত্তরণে সোমবার সন্ধ্যায় নাগরিক সমাজের পক্ষে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ টি এম শামসুল হুদা স্বাক্ষরিত তিনটি পৃথক চিঠি রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসনের বরাবর পাঠানো হয়।