‘বিশ্বে অন্যতম শক্তিশালী পেশা সাংবাদিকতা’

‘বিশ্বে অন্যতম শক্তিশালী পেশা সাংবাদিকতা’

jarnulistসাংবাদিকতা পেশা বর্তমান বিশ্বে অন্যতম শক্তিশালী পেশায় পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের এসইউবি’র উপাচার্য ড. ইফতেখার গণি চৌধুরী।

রোববার  এসইউবি’র জার্নালিজম, কমিউনিকেশন অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের ষষ্ঠ ব্যাচের নবীনবরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। রাজধানীর কলাবাগানস্থ বিজয় ক্যাম্পাসে এর  আয়োজন করা হয়।অনুষ্ঠানে নবীনদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেন অন্যান্য ব্যাচের শিক্ষার্থীরা।

অনুষ্ঠানে  উপস্থিত ছিলেন এসইউবি’র উপাচার্য ড. ইফতেখার গণি চৌধুরী,  রেজিস্ট্রার এ ওয়াই ইকরাম উদ দৌলা, বিজনেস ও সোশ্যাল অনুষদের ডিন ড. আশরাফুল ইসলাম চৌধুরী, ডেপুটি রেজিস্ট্রার একেএম মোরশেদ, জেসিএমএসের উপদেষ্টা মিডিয়া ব্যক্তিত্ব রোবায়েত ফেরদৌস, এসিস্টেন্ট প্রফেসর সজীব সরকার,  এসিস্টেন্ড রেজিস্ট্রার এমডি জাহাঙ্গীর আলম ও ফারহানা শারমিন, লেকচারার শেখ জিনাত শারমিন, নুর-ই-মকবুল, আফরো সুমা, লাইব্রেরি অফিসার কুমরেশ চন্দ্র বিশ্বাস প্রমুখ।

ড. ইফতেখার গণি চৌধুরী বলেন, “সাংবাদিকতা পেশা বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে শক্তিশালী পেশায় পরিণত হয়েছে। সাংবাদিকসমাজ জীবনের ঝুঁকি নিয়েও সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য সব সময় কাজ করে যায়। আমরা আশা করবো নবীন শিক্ষার্থীরা পড়ালেথা শেষ করে এ পেশায় নিজেদের আত্মনিয়োগ করবে।”

এ ওয়াই ইকরাম উদ দৌলা বলেন, “আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগটি আমার আত্মার আত্মীয়। তাদের সৃজনশীল কর্মকাণ্ড আমাদের হৃদয় জয় করেছে। আমি আশা করি তারা পেশাগত  জীবনে মানুষের হৃদয়কেও জয় করে নেবে। আর জন্য বনীন বন্ধুরদের এখন থেকে দায়িত্ববান হয়ে কাজ করতে হবে।”

ড. আশরাফুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, “রোবায়েত ফেরদৌসের নেতৃত্বে এ বিভাগে শিক্ষার্থীদের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ করা যাচ্ছে। আমরা আশা করবো নতুনরা তাদের মেধার বিকাশ ঘটিয়ে দেশের জন্য সুনাম বয়ে আনবে।”

রোবায়েত ফেরদৌস বলেন, “আমরা পড়তে এসেছি মানে বিজয়ী হতে এসেছি। এ বিজয় অর্জন করতে হলে পরিশ্রমের বিকল্প নেই।”

এ ছাড়াও বক্তব্য দেন সজীব সরকার, শেখ জিনাত শারমিন প্রমুখ।

বক্তব্য শেষে জেসিএমএস বিভাগের শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় ছিল ডকুমেস্টারি প্রদর্শনী, সংগীত, আবৃত্তি, নাটক, সংবাদ, রেম শো ইত্যাদি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

বিনোদন