মানহানির আলাদা দুটি মামলায় বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে আইনজীবী মুস্তাফিজুর রহমান ও আবদুল মান্নান নামের এক ব্যক্তি আলাদা দুটি নালিশি মামলা করেন।
ঢাকার মহানগর হাকিম ইউনুস খান ও মারুফ হোসেন মামলার নালিশি আবেদন গ্রহণ করে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আদেশ দেন।
দুটি মামলায় অভিযোগ করা হয়, তারেক রহমান বলেন, ‘তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে বলছি, শেখ মুজিব “রাজাকার, খুনি ও পাকবন্ধু” ছিলেন। একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণার আগে ইয়াহিয়া খানকে প্রেসিডেন্ট মেনে সমঝোতার চেষ্টা করেছিলেন তিনি (শেখ মুজিব)।”
তারেক রহমান আরও বলেন, “বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শেখ মুজিব পরিবারের কোনো অবদান নেই। শেখ মুজিব আওয়ামী লীগের জন্য এখন “লালসালু”। এই “লালসালু”কে ঘিরে থাকে অন্যরা।
মামলার আরজিতে বলা হয়, তারেক রহমান বলেছেন, ‘দখলকার ও “রং হেডেড” শেখ হাসিনা যখনই বিপদে পড়েন, তখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার দোহাই দেন। অথচ তার পরিবারেই রাজাকারের বংশ বিস্তার হচ্ছে। তাঁর মন্ত্রী সভায়ও রাজাকারেরা আছে।”
মামলার আরজিতে বলা হয়, তারেক রহমান বলেছেন, ‘দখলকার ও “রং হেডেড” শেখ হাসিনা যখনই বিপদে পড়েন, তখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার দোহাই দেন। অথচ তার পরিবারেই রাজাকারের বংশ বিস্তার হচ্ছে। তাঁর মন্ত্রী সভায়ও রাজাকারেরা আছে।”