বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের স্পিনার সোহাগ গাজীর বোলিং অ্যাকশন অবৈধ কিনা সেটা পরীক্ষার জন্য আগামী ১৯ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ইংল্যান্ডে গিয়ে একটি পরীক্ষায় অবতীর্ণ হতে হচ্ছে তাকে।
আর সেই পরীক্ষায় যদি প্রমাণিত হয় যে বল করার সময় কনুই থেকে হাতের উপরের অংশ পনের ডিগ্রির চাইতে বেশি বেঁকে যায় তাহলে তাকে নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হতে হবে।
একই অভিযোগে পাকিস্তানের বোলার সাঈদ আজমলের ওপর আইসিসির নিষেধাজ্ঞা আরোপের খবর মঙ্গলবারই জানা গেছে।
কয়েকদিন আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে এক ওয়ানডে সিরিজ চলার সময় সোহাগ গাজীর বোলিং অ্যাকশন নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেন আইসিসির কর্মকর্তারা।
কর্মকর্তারা জানান, আগেও সোহাগ গাজীর বোলিং অ্যাকশন নিয়ে সংশয় পোষণ করেছিল আইসিসি। তবে এবার সেই সংশয় অনেক জোরাল হওয়ায় এখন আর পরীক্ষায় অবতীর্ণ হওয়া ছাড়া উপায় নেই তার।
আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী এ ধরনের সংশয় পোষণের ২১ দিনের মধ্যে যেকোনো আইসিসি অনুমোদিত বায়োমেকানিক্যাল কেন্দ্রে গিয়ে পরীক্ষা করে আসতে হয় অভিযুক্তকে।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের মুখপাত্র জালাল ইউনুস বলছেন, ইংল্যান্ডের কার্ডিফে এ রকম একটি কেন্দ্রে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সোহাগ গাজীকে পাঠানো হচ্ছে।
জালাল ইউনুস বলেন, যদি সে উত্তীর্ণ হতে না পারে তাহলে আর করার কিছু নেই। কারণ নিয়ম সবাইকেই মানতে হবে।