এ ব্যবস্থায় ৩০ ফুট দূরের বস্তুও অনুভব করা সম্ভব হবে। অর্থাৎ বর্তমানের চেয়ে ১০ গুণ শক্তিশালী হবে লেজার ব্যবস্থা।
বিজ্ঞানীরা জানান, এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ছোট, সস্তা ত্রিমাত্রিক ইমেজিং ব্যবস্থা তৈরি করা সম্ভব, যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলা গাড়িতে, স্মার্টফোনে এবং ভিডিও গেমে ব্যবহার করা যাবে। এ জন্য বৈদ্যুতিক সরঞ্জামবাহী ঢাউস বাক্স বহনের প্রয়োজন হবে না।
লাইট রাডার বা এলআইডিএআর ব্যবস্থার ওপর ভিত্তি করে নতুন পদ্ধতিটি কাজ করে। এলআইডিএআর ব্যবস্থা লেজার রশ্মি নির্গত করে, যা কোনো বস্তুর ওপর গিয়ে পড়ে। আলোর ফ্রিকোয়েন্সি পরিবর্তনের মাধ্যমে বস্তুর অবস্থান নির্ধারণ করে এটি। বর্তমানে যে পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় তা বৃহৎ, ব্যয়বহুল এবং ব্যয়বহুল। গেমিং ব্যবস্থায়ও বড় ও ভারী সরঞ্জামভর্তি বাক্স প্রয়োজন হয়। এ ছাড়া এর যথাযথ ব্যবহারে কয়েক ফুট দূরে দাঁড়াতে হয়। চালকহীন গাড়ির ক্ষেত্রেও ওজন একটা সমস্যা। যেমন- গুগলের চালকহীন গাড়ির ছাদে একটি বিশাল থ্রি-ডি ক্যামেরা রয়েছে।
আগামী ৮ জুন নতুন প্রযুক্তি প্রদর্শন করবেন ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া বার্কলের বেহনাম বেহরুজপর। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।