বিশ্বকাপের ইতিহাস

বিশ্বকাপের ইতিহাস

pele7প্রথম বিশ্বকাপ : ১৯৩০, স্থান : উরুগুয়ে, চ্যাম্পিয়ন : উরুগুয়ে, রানার্স : আর্জেন্টিনা।

বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ : ১৩ জুলাই ১৯৩০ (ফ্রান্স ৪ – ১ মেক্সিকো, ইউএসএ ৩ – ০ বেলজিয়াম)

বিশ্বকাপের প্রথম গোল : লুসিয়েন লরেন্ট (ফ্রান্স)
সব থেকে বেশি বিশ্বকাপ খেলার রেকর্ড: মেক্সিকোর অ্যান্তোনিও কারবাজাল পাঁচটি বিশ্বকাপ খেলেছেন৷ (১৯৫০ – ১৯৬৬)৷

জার্মানির লোথার ম্যাথুস পাঁচটি বিশ্বকাপ খেলেছেন (১৯৮২ – ১৯৯৮)৷
বিশ্বকাপে সব থেকে বেশি ম্যাচ খেলেছেন :   জার্মানির লোথার ম্যাথুস (২৫)

বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলদাতা : ১৫ গোল করে শীর্ষে রোনাল্ডো (ব্রাজিল)৷ খেলেছেন ১৯৯৮ থেকে ২০০৬৷

১৪টি করে গোল করে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন জার্মানির মিরোস্লাভ ক্লোসে (২০০২ – ২০১০) ও পশ্চিম জার্মানির গার্ড মুলার (১৯৭০ – ১৯৭৪)৷

প্লেয়ার ও কোচ হিসেবে বিশ্বকাপ জয়ের কৃতিত্ব : ব্রাজিলের মারিও জাগালো (প্লেয়ার-১৯৫৮, ১৯৬২ ও কোচ-১৯৭০)

পশ্চিম জার্মানির বেকেনবাওয়ার (প্লেয়ার-১৯৭৪, কোচ- ১৯৯০)

কোচ হিসেবে একাধিক বিশ্বকাপ জয়ের নজির : ইতালির ভিক্টোরিও পোজ্জো (১৯৩৪ ও ১৯৩৮)

বিশ্বকাপে সব থেকে বেশি ম্যাচ খেলার নজির : জার্মানি (৯৯)

বিশ্বকাপে সব থেকে বেশি গোলের নজির : ব্রাজিল (২১০)

জার্মানি ও ব্রাজিল বিশ্বকাপে মুখোমুখি হয়েছে মাত্র একবার৷ ২০০২ সালের ফাইনালে৷

চ্যাম্পিয়ন্স : উরুগুয়ে (১৯৩০), ইতালি (১৯৩৪), ইতালি (১৯৩৮), উরুগুয়ে (১৯৫০), পশ্চিম জার্মানি (১৯৫৪), ব্রাজিল (১৯৫৮), ব্রাজিল (১৯৬২), ইংল্যান্ড (১৯৬৬), ব্রাজিল (১৯৭০), পশ্চিম জার্মানি (১৯৭৪), আর্জেন্টিনা (১৯৭৮), ইতালি (১৯৮২), আর্জেন্টিনা (১৯৮৬), পশ্চিম জার্মানি (১৯৯০), ব্রাজিল (১৯৯৪), ফ্রান্স (১৯৯৮), ব্রাজিল (২০০২), ইতালি (২০০৬), স্পেন (২০১০)৷

গোল্ডেন বল: ১৯৩০ জোস নাসাজ্জি (উরুগুয়ে), ১৯৩৪ গুইসেপ মেয়াজ্জা (ইতালি), ১৯৩৮ লিওনিডাস (ব্রাজিল), ১৯৫০ জিজিনহো (ব্রাজিল), ১৯৫৪ পুসকাস (হাঙ্গেরি), ১৯৫৮ ভালদির পেরেরা (ব্রাজিল), ১৯৬২ গ্যারিঞ্চা (ব্রাজিল), ১৯৬৬ ববি চার্লটন (ইংল্যান্ড), ১৯৭০ পেলে (ব্রাজিল), ১৯৭৪ জোহান ক্রুয়েফ (নেদারল্যান্ডস), ১৯৭৮ মারিও কেম্পেস (আর্জেন্টিনা), ১৯৮২ পাওলো রোসি (ইতালি), ১৯৮৬ মারাদোনা (আর্জেন্টিনা), ১৯৯০ সালভাতোর চিলাসি (ইতালি), ১৯৯৪ রোমারিও (ব্রাজিল), ১৯৯৮ রোনাল্ডো (ব্রাজিল), ২০০২ অলিভার কান (জার্মানি), ২০০৬ জিনেদিন জিদান (ফ্রান্স), ২০১০ দিয়েগো ফোরলান (উরুগুয়ে)৷

গোল্ডেন বুট: ১৯৩০ গুইলেরমো স্তাবিল (আর্জেন্টিনা), ১৯৩৪ অলড্রিচ নেজেদলি (চেকোস্লোভাকিয়া), ১৯৩৮ লিওনিদাস দ্য সিলভা (ব্রাজিল), ১৯৫০ আদেমির (ব্রাজিল), ১৯৫৪ স্যান্দর  কোসিস (হাঙ্গেরি), ১৯৫৮ জাস্ট ফন্টেইন (ফ্রান্স), ১৯৬২ ফ্লোরিয়ান অ্যালবার্ট (হাঙ্গেরি), ভ্যালেন্টাই ইভানভ (সোভিয়েত ইউনিয়ন), গ্যারিঞ্চা (ব্রাজিল), ভাভা (ব্রাজিল), দ্রাজান জেরকোভিচ (যুগস্লোভাকিয়া), লিওনেল স্যাঞ্চেজ (চিলি), ১৯৬৬ ইউসেবিও (পর্তুগাল),  ১৯৭০ গার্ড মুলার (পশ্চিম জার্মানি), ১৯৭৪  গ্রেজেগোরজ লাতো (পোল্যান্ড), ১৯৭৮ মারিও কেম্পেস (আর্জেন্টিনা), ১৯৮২ পাওলো রোসি (ইতালি), ১৯৮৬ গ্যারি লিনেকার (ইংল্যান্ড), ১৯৯০ সালভাতোর চিলাসি (ইতালি), ১৯৯৪ ওলেগ সালোঙ্কো (রাশিয়া) ও রিস্তো স্তোয়কোভ (বুলগেরিয়া), ১৯৯৮ দাভর সুকের (ক্রোয়েশিয়া), ২০০২ রোনাল্ডো (ব্রাজিল), ২০০৬ মিরোস্লাভ ক্লোজে (জার্মানি), ২০১০ থমাস মুলার (জার্মানি)৷

গোল্ডেন গ্লাভস: ১৯৩০ এনরিক বালেস্তোরেস (উরুগুয়ে), ১৯৩৪ রিকার্ডো জামোরা(স্পেন), ১৯৩৮ ফ্রান্তিসেক প্লানিকা (চেকোস্লোভাকিয়া), ১৯৫০ রক মাসপোলি (উরুগুয়ে), ১৯৫৪ গুয়েলা গ্রসিকস (হাঙ্গেরি), ১৯৫৮ হ্যারি গ্রেগ (ইংল্যান্ড), ১৯৬২ ভিলিয়াম শ্রোভ (চেকোস্লোভাকিয়া), ১৯৬৬ গর্ডন ব্যাঙ্কস (ইংল্যান্ড), ১৯৭০ লারিসলাও মাজুরকিউইজ (উরুগুয়ে), ১৯৭৪ সেপ মেইয়ার (জার্মানি), ১৯৭৮ উবালডো ফিলোল (আর্জেন্টিনা), ১৯৮২ ডিনো জোফ (ইতালি), ১৯৮৬ জিন-মারি ফাফ (বেলজিয়াম), ১৯৯০ সার্জিও গোয়কোচে (আর্জেন্টিনা), ১৯৯৪ মাইকেল রিউদ’হোম (বেলজিয়াম), ১৯৯৮ ফ্যাবিয়েন বার্থেজ (ফ্রান্স), ২০০২ অলিভার কান (জার্মানি), ২০০৬ বুঁফো (ইতালি), ২০১০ ইকার ক্যাসিয়াস (স্পেন)৷

খেলাধূলা