প্রথম আলোর বিশেষ প্রতিনিধি শিশির মোড়লকে বেদম মারধর করেছেন শিকদার মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিৎসক সফিউল আজম এবং তার সহযোগীরা।
মঙ্গলবার শিশির মোড়লকে প্রায় আড়াই ঘন্টা আটকে রেখে একটি কাগজে সই করিয়ে বেলা সাড়ে ১২টার দিকে সফিউল আজম তাকে ছেড়ে দেন।
শিশির মোড়ল জানান, সফিউল আজম সরকারি চাকরি না ছেড়ে শিকদার মেডিকেল কলেজে চাকরি করছেন এবং এক সঙ্গে একাধিক ডিগ্রি ব্যবহার করছেন। এ অভিযোগের সত্যতা যাচাই করতে তিনি শিকদার মেডিকেলে যান। এর আগে তিনি ফোনে সফিউলের মন্তব্য জানতে চাইলে সফিউলই তাকে স্বশরীরে শিকদার মেডিকেলে যেতে বলেন।
সফিউল একই সঙ্গে নিজেকে সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপক পরিচয় দিয়ে সাইনবোর্ড লাগিয়ে চিকিৎসা দিচ্ছিলেন। এ সম্পর্কিত ছবিও শিশির মোড়লের কাছে রয়েছে।