চলচ্চিত্রের শ্রেষ্ঠ সম্মাননা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১২ পুরস্কারপ্রাপ্তদের হাতে তুলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় স্বার্থ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে চলচ্চিত্র নির্মাণে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।
২০১২ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন- আজীবন সম্মাননা খলিলউল্লাহ খান, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র উত্তরের সুর (প্রযোজক ফরিদুর রেজা সাগর), শ্রেষ্ঠ পরিচালক হুমায়ূন আহমেদ (ঘেটুপুত্র কমলা), শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার শাহনেওয়াজ কাকলি (উত্তরের সুর), শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার হুমায়ূন আহমেদ (ঘেটুপুত্র কমলা), শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা রেদওয়ান রনি (চোরাবালি), প্রধান চরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা শাকিব খান (খোদার পরে মা), প্রধান চরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী জয়া আহসান (চোরাবালি), পার্শ্বচরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা এ টি এম শামসুজ্জামান (চোরাবালি), পার্শ্ব চরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী লুসি তৃপ্তি গোমেজ (উত্তরের সুর), খলচরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা শহীদুজ্জামান সেলিম (চোরাবালি), শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী মামুন (ঘেটুপুত্র কমলা), শিশুশিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার মেঘলা (উত্তরের সুর), শ্রেষ্ঠ গায়ক পলাশ (খোদার পরে মা), শ্রেষ্ঠ গায়িকা রুনা লায়লা (তুমি আসবে বলে), শ্রেষ্ঠ গীতিকার মিল্টন খন্দকার (খোদার পরে মা), শ্রেষ্ঠ সুরকার ইমন সাহা (পিতা), শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক ইমন সাহা (ঘেটুপুত্র কমলা), শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক মাহফুজুর রহমান খান (ঘেটুপুত্র কমলা), শ্রেষ্ঠ চিত্রসম্পাদক সলিমুল্লাহ সলি (ঘেটুপুত্র কমলা), শ্রেষ্ঠ রূপসজ্জাকর খলিলুর রহমান (ঘেটুপুত্র কমলা), শ্রেষ্ঠ পোশাক পরিচ্ছদ ও অঙ্গসজ্জা এস এম মাইনুদ্দিন ফুয়াদ (ঘেটুপুত্র কমলা), শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক রিপন নাগ (চোরাবালি), শ্রেষ্ঠ শিল্পনির্দেশক (যৌথভাবে) কলন্তর ও উত্তম গুহ (রাজা সূর্য খাঁ)।
পুরস্কারপ্রাপ্তদের হাতে প্রধানমন্ত্রী সম্মাননা স্মারক, সার্টিফিকেট, মেডেল এবং অর্থমূল্যের চেক তুলে দেন।
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সাংস্কৃতিক অঙ্গনের বিশিষ্টজনরা উপস্থিত ছিলেন।