ইউরোপের দেশগুলোতে তরুণ-তরুণীর অবাধ মেলামেশায় বাধা নেই বললেই চলে। যার ফলে অবাঞ্ছিত গর্ভসঞ্চারের হারে বেড়েই চলেছে। পশ্চিমা দেশগুলো এ নিয়ে তেমন মাথা না গামালেও ইংল্যান্ডের স্কুলগুলোতে ভিন্ন ধরনের এক সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
ইংল্যান্ডের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর হেলথ অ্যান্ড কেয়ার এক্সেলেন্স এই মর্মে নির্দেশিকা জারি করেছে। টিন এজারদের গর্ভধারণে বিশ্বে ইংল্যান্ডের স্থান সবার ওপরে। ফলে বাড়ছে অবাঞ্ছিত সন্তানের সংখ্যাও। বিনামূল্যে গর্ভনিরোধক বড়ি ও কন্ডোম বিলি করা হলে তরুণ-তরুণীদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতার সময়ে তা ব্যবহারের আগ্রহ বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। এছাড়া অবাঞ্ছিত গর্ভধারণ ঠেকাতে দেশের বিভিন্ন জায়গায় প্রচারও চালানো হচ্ছে। শহর থেকে দূরে বসবাসকারী তরুণ-তরুণীরাও যাতে এই পরিষেবা থেকে বঞ্চিত না হয়, সেদিকে নজর রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ২৫ বছর পর্যন্ত বয়সের তরুণ-তরুণীদের এই পরিষেবার মধ্যে নিয়ে আসার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।