গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার বলেছেন, গণজাগরণ মঞ্চ বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ের মঞ্চ, এই মঞ্চের আন্দোলনকে কোনোভাবেই বাধাগ্রস্ত করা যাবে না। গণজাগরণ মঞ্চ যেদিন থেকে বাংলাদেশে জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছিল, সেদিনই মঞ্চের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়েছিল যে, স্বাধীনতাবিরোধীরা যতক্ষণ দেশে থাকবে, হত্যা, সন্ত্রাস, খুনের রাজনীতি এবং সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস যত দিন থাকবে, তত দিন পর্যন্ত গণজাগরণ মঞ্চের প্রত্যেকটি কর্মী রাজপথে থেকে গণমানুষকে পাহারা দেবে। তিনি আজ শনিবার সকালে ঢাকা থেকে ঠাকুরগাঁও রোডমার্চ চলাকালে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের চতুরঙ্গ মোড়ে এক পথসভায় এসব কথা বলেন।
পথসভায় বিভিন্ন শ্রেণী পেশার হাজার হাজার মানুষ অংশ নেন। পথসভায় গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার ছাড়াও, স্লোগান কন্যা লাকী আক্তার, শামীম আরা নিপা, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন ফকু, মুক্তিযোদ্ধা শ্যামলেন্দু মোহন রায় জীবু, শাকিল আহম্মেদ বুলবুল, বিপ্লব চাকী, খলিলুর রহমান বক্তব্য দেন। রংপুর বিভাগের প্রবেশ দ্বার গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে রোডমার্চের গাড়িবহর পৌঁছালে জয় বাংলা স্লোগানে পুরো শহর মুখরিত হয়ে ওঠে।
ডা. ইমরান আরো বলেন, ‘আমরা কেউ ধর্মের বিপক্ষে নই, অথচ একটি মহল নানাভাবে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে।’ তিনি দলমত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থেকে জামায়াত-শিবির ও যুদ্ধাপরাধীমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান জানান। ইমরান বলেন, মনুষ্যত্ববোধ নিয়ে সংখ্যালঘুদের পাশে দাঁড়াতে হবে। এ সময় উপস্থিত মানুষ হাত তুলে তাঁর আহ্বানে সাড়া দেন।
বক্তারা বগুড়ায় গণজাগরণ মঞ্চের গাড়িবহরে বোমা হামলার তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করেন এবং জড়িতদের শাস্তি দাবি করেন। তাঁরা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে গণজাগরণ মঞ্চের সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। এরপর গাইবান্ধার পলাশবাড়ী শহীদ মিনারে অপর একটি সমাবেশে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীরা ছাড়াও সাবেক এমপি তোফাজ্জল হোসেন সরকারের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন আবু বক্কর প্রধান, নুরুজ্জামান প্রধান, অধ্যাপক শামিকুল ইসলাম লিপন, একরামুল হোসেন বাদল, সৈয়দ মাহমুদুল হক প্রমুখ। পরে গণজাগরণ মঞ্চের নেতা-কর্মীরা জামায়াত-শিবিরের হামলা ও অগ্নিসংযোগে ক্ষতিগ্রস্ত সাংবাদিক ও জাসদ নেতা নুরুজ্জামান প্রধান এবং যুবলীগ নেতা গোলাম সারওয়ার বিপ্লবের বাড়ি পরিদর্শন করেন। পথসভা শেষে রোডমার্চ ঠাকুরগাওয়ের উদ্দেশে যাত্রা করে।গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার বলেছেন, গণজাগরণ মঞ্চ বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ের মঞ্চ, এই মঞ্চের আন্দোলনকে কোনোভাবেই বাধাগ্রস্ত করা যাবে না। গণজাগরণ মঞ্চ যেদিন থেকে বাংলাদেশে জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছিল, সেদিনই মঞ্চের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়েছিল যে, স্বাধীনতাবিরোধীরা যতক্ষণ দেশে থাকবে, হত্যা, সন্ত্রাস, খুনের রাজনীতি এবং সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস যত দিন থাকবে, তত দিন পর্যন্ত গণজাগরণ মঞ্চের প্রত্যেকটি কর্মী রাজপথে থেকে গণমানুষকে পাহারা দেবে। তিনি আজ শনিবার সকালে ঢাকা থেকে ঠাকুরগাঁও রোডমার্চ চলাকালে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের চতুরঙ্গ মোড়ে এক পথসভায় এসব কথা বলেন।
পথসভায় বিভিন্ন শ্রেণী পেশার হাজার হাজার মানুষ অংশ নেন। পথসভায় গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার ছাড়াও, স্লোগান কন্যা লাকী আক্তার, শামীম আরা নিপা, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন ফকু, মুক্তিযোদ্ধা শ্যামলেন্দু মোহন রায় জীবু, শাকিল আহম্মেদ বুলবুল, বিপ্লব চাকী, খলিলুর রহমান বক্তব্য দেন। রংপুর বিভাগের প্রবেশ দ্বার গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে রোডমার্চের গাড়িবহর পৌঁছালে জয় বাংলা স্লোগানে পুরো শহর মুখরিত হয়ে ওঠে।
ডা. ইমরান আরো বলেন, ‘আমরা কেউ ধর্মের বিপক্ষে নই, অথচ একটি মহল নানাভাবে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে।’ তিনি দলমত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থেকে জামায়াত-শিবির ও যুদ্ধাপরাধীমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান জানান। ইমরান বলেন, মনুষ্যত্ববোধ নিয়ে সংখ্যালঘুদের পাশে দাঁড়াতে হবে। এ সময় উপস্থিত মানুষ হাত তুলে তাঁর আহ্বানে সাড়া দেন।
বক্তারা বগুড়ায় গণজাগরণ মঞ্চের গাড়িবহরে বোমা হামলার তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করেন এবং জড়িতদের শাস্তি দাবি করেন। তাঁরা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে গণজাগরণ মঞ্চের সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। এরপর গাইবান্ধার পলাশবাড়ী শহীদ মিনারে অপর একটি সমাবেশে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীরা ছাড়াও সাবেক এমপি তোফাজ্জল হোসেন সরকারের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন আবু বক্কর প্রধান, নুরুজ্জামান প্রধান, অধ্যাপক শামিকুল ইসলাম লিপন, একরামুল হোসেন বাদল, সৈয়দ মাহমুদুল হক প্রমুখ। পরে গণজাগরণ মঞ্চের নেতা-কর্মীরা জামায়াত-শিবিরের হামলা ও অগ্নিসংযোগে ক্ষতিগ্রস্ত সাংবাদিক ও জাসদ নেতা নুরুজ্জামান প্রধান এবং যুবলীগ নেতা গোলাম সারওয়ার বিপ্লবের বাড়ি পরিদর্শন করেন। পথসভা শেষে রোডমার্চ ঠাকুরগাওয়ের উদ্দেশে যাত্রা করে।