দেশের সাম্প্রদায়িক হামলার পর কী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে তা জানতে চেয়েছে হাই কোর্ট।
স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে দেয়া এক আদেশে বুধবার বিচারপতি কাজী মো. রেজা-উল হক ও বিচারপতি এবিএম আলতাফ হোসেনের বেঞ্চ এই আদেশ দেয়।
সাত জেলা হলো- টাঙ্গাইল, বগুড়া, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, নেত্রকোনা, চাঁদপুর ও নাটোর। এই সব জেলার প্রশাসক ও পুলিশ সুপারকে এক সপ্তাহের মধ্যে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
নির্যাতিতদের নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং ক্ষতিপূরণ প্রদানে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে একটি রুলও জারি করেছে আদালত। পাশাপাশি ধারাবাহিকভাবে চলা এই নির্যাতন বন্ধে কেন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না- তাও জানাতে বলেছেন বিচারক।
দুই সপ্তাহের মধ্যে স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, র্যাবের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট সাত জেলার প্রশাসক ও পুলিশ সুপারকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
ওই আদালতের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিদেশের সাম্প্রদায়িক হামলার পর কী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে তা জানতে চেয়েছে হাই কোর্ট।
স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে দেয়া এক আদেশে বুধবার বিচারপতি কাজী মো. রেজা-উল হক ও বিচারপতি এবিএম আলতাফ হোসেনের বেঞ্চ এই আদেশ দেয়।
সাত জেলা হলো- টাঙ্গাইল, বগুড়া, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, নেত্রকোনা, চাঁদপুর ও নাটোর। এই সব জেলার প্রশাসক ও পুলিশ সুপারকে এক সপ্তাহের মধ্যে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
নির্যাতিতদের নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং ক্ষতিপূরণ প্রদানে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে একটি রুলও জারি করেছে আদালত। পাশাপাশি ধারাবাহিকভাবে চলা এই নির্যাতন বন্ধে কেন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না- তাও জানাতে বলেছেন বিচারক।
দুই সপ্তাহের মধ্যে স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, র্যাবের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট সাত জেলার প্রশাসক ও পুলিশ সুপারকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
ওই আদালতের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিত রায় বলেন, ‘২০০১ সালের নির্বাচন পরবর্তী সময়ের মতো দেশের বিভিন্ন এলাকায় সংখ্যালঘুদের উপর নিপীড়ন চালানো হচ্ছে। ওই সময়ের নিপীড়নের বিচার হলে হয়তো এই ঘটনা ঘটতো না।’ রায় বলেন, ‘২০০১ সালের নির্বাচন পরবর্তী সময়ের মতো দেশের বিভিন্ন এলাকায় সংখ্যালঘুদের উপর নিপীড়ন চালানো হচ্ছে। ওই সময়ের নিপীড়নের বিচার হলে হয়তো এই ঘটনা ঘটতো না।’