আজ শনিবার রাজধানীর মিন্টো রোডে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেন।
রাজধানীর সবগুলো ভোটকেন্দ্রই পুড়িয়ে দেওয়ার তথ্য ছিল গোয়েন্দা পুলিশের কাছে। কিন্তু নিরাপত্তা-ব্যবস্থা নেওয়ায় তা সম্ভব হয়নি।
আগামীকাল ৫ই জানুয়ারী দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে নিরাপত্তা-ব্যবস্থা সম্পর্কে জানাতে এই প্রেস ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়। ভোটের দিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে ভ্রাম্যমাণ আদালতও সক্রিয় থাকবে বলে জানানো হয়।
মনিরুল ইসলাম বলেন, রাজধানীর আটটি আসনের এক হাজার ২১টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ও সাধারণ ভোটকেন্দ্রের জন্য ভিন্ন ভিন্ন নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এতে করে কোনো কেন্দ্রে কোনোভাবে গোলযোগ করা সম্ভব হবে না। তিনি জানান, আজ থেকে র্যব-বিজিবির সঙ্গে সমন্বয় করে পুরো রাজধানীতে নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হয়েছে। এ ছাড়াও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সঙ্গেও সমন্বয় করা হচ্ছে। এতে করে কোনো কেন্দ্রে গোলযোগ করা সম্ভব হবে না।
পুলিশের যুগ্ম কমিশনার জানান, এই নির্বাচনে নিরাপত্তা-ব্যবস্থাকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ও সাধারণ ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা ব্যবস্থা কী হবে, তা নির্বাচন কমিশন নির্ধারণ করেছে। বিজিবি, র্যাব, আনসার-ভিডিপির সদস্যরা নিরাপত্তা কার্যক্রমে রয়েছেন।