এদিকে দুপুর সোয়া ১২টার দিকে কুরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে সমাবেশ। দুপুর ২টায় আনুষ্ঠানিক সমাবেশ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও এর আগেই শুরু করা হয়। ১৮ দলের স্থানীয় নেতারা ইতোমধ্যে সমাবেশে বক্তব্য দিতে শুরু করেছেন।
বক্তব্যের ফাঁকে ফাঁকে জাসাস, সিলেটের স্থানীয় শিল্পীগোষ্ঠী দিশারী প্যারোডি, দেশাত্মবোধক গান পরিবেশন করছে।
সকাল থেকেই মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে প্রবেশ করে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা। বিশাল শোডাউন করে তারা সমাবেশস্থলে আসে। পুলিশি ভয়ে ঢাকার কর্মসূচিতে যেসব জামায়াত-শিবির নেতাদের দেখা মেলে না, সিলেটে তাদের নেতৃত্বেই ছোট ছোট মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে আসছেন স্থানীয় নেতার্মীরা। এই সময় তাদের লাঠি হাতে মাঠে প্রবেশ করতে দেখা যায়।
দলের শীর্ষ নেতাদের মুক্তির দাবিতে স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তুলছেন জনসভাস্থল। সমাবেশস্থলের আশপাশে শোভা পাচ্ছে মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত জামায়াত নেতাদের ছবি সম্বলিত মুক্তির ব্যানার-ফেস্টুন।
১৮ দলের অন্য সমাবেশগুলোর মতো এখানেও বৃষ্টি উপেক্ষা করে ছাতা মাথায় দিয়ে নির্ধারিত সময়ের আগেই মাঠের সামনের অংশ দখলে নিয়ে অবস্থান করেছে ছাত্রশিবিরের কয়েক হাজার নেতাকর্মী।
বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সমাবেশ মঞ্চে উপস্থিত হয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সমাবেশর সমন্বয়কারী শমসের মুবিন চৌধুরী।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন- স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি এডভোকেট শামসুজ্জামান জামান।