থাইল্যান্ডের থংচাই জাইদী ও কিরাদেচ আফিবার্নরাত, কোরিয়া কে.জি চোই ও বায়ে স্যাং-মুন, ভারতের গঙ্গাজিত ভুলার ও অনির্বান লাহিরি, চীনের লিয়াং ওয়েন-চোং ও উ আশুয়ান, ফিলিপাইনের অ্যাঞ্জেলো কুয়ে ও জুভিচ পাগুনসানের সঙ্গে বিশ্বসেরা হওয়ার এই অভিযানে নামবেন লাল সবুজের এক মাত্র প্রতিনিধি সিদ্দিকুর।
বাকি দু’জন জাপানের, তাদের নাম ঘোষণা করা হবে কয়েকদিনের মধ্যে। তবে দেশবাসীর সঙ্গে বিশ্ববাসীর চোখও এখন সিদ্দিকুরেরর দিকে।
২০০৫ সালে পেশাদার গলফে আসেন সিদ্দিকুর। বাংলাদেশের ‘টাইগার উডস’খ্যাত এই তারকা ২০০৯ সালে এশিয়ান ট্যুরে শীর্ষ ৪০ এ ছিলেন। আর প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে পরের বছর আগস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার জেবে’ ক্রুগারকে হারিয়ে এশিয়ান ট্যুরের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইভেন্ট ‘ব্রুনেই ওপেন’ জিতে গলফে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেন সিদ্দিকুর।
টানা দু’বছর র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ দশেও থেকেছেন ২৯ বছর বয়সী এই গলফার। তবে সবকিছু ছাপিয়ে এবারের বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করায় যারপরনাই উচ্ছ্বসিত সিদ্দিকুর।
তিনি বলেন, বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে পারব ভেবে আমি খুবই রোমাঞ্চিত। এই প্রথমবার বাংলাদেশ নাম লেখাবে বিশ্বকাপে। ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে সেটা। এর আগেও আমি বাছাইপর্বে খেলেছিলাম। কিন্তু কখনও সেটা যথার্থভাবে শেষ হয়নি।