বাংলাদেশের সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর অফিসারদের মেজিস্ট্রেসি ক্ষমতা প্রদান করায় বাংলাদেশের আইন, শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা অতি দ্রুত স্বাভাবিক হয়ে যাবে। বাংলাদেশের পুলিশ বাহিনী এখনো স্বাভাবিক হয় নাই, বাংলাদেশ আনসার বাহিনী নিজেদের আইন ভঙ্গ করে আন্দোলন করেছে। বিজিবি ব্যাটালিয়নের সদস্যগণ বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী হিসেবে কাজ করে। মাঝে মাঝে বাংলাদেশের সীমান্ত অরক্ষিত করে বিজিবি ব্যাটালিয়নের রাজধানীসহ অন্যান্য শহরগুলোতে মোতায়েন করা হয়। যাহা সম্পূর্ণ অনুচিত।
বাংলাদেশের জনগণ অত্যাধিক আনন্দিতও আশান্বিত হয়েছে যে, জুলাই/২৪ বিপ্লবে বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে ছিলেন এবং এখনও আছেন এবং ভবিষ্যতেও থাকবেন। সেনাবাহিনীর প্রধান যখন মিডিয়ায় বলেছেন, আমরা জনগণের পক্ষে আছি তখনই বুঝা গেছে এই সরকারের সময় শেষ। সুতরাং আমাদের মেনে নিতে হবে বাংলাদেশের জনগণের এই বিজয়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী। তাদেরকে স্বাধীন বাংলাদেশ পূর্ন গঠনে দায়িত্বপূর্ণ সুযোগ দিতে হবে।
আমাদের দেশ, আমাদের সকলের।
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।