দেশের সামনে দুর্যোগের ঘনঘটা। আবার বাস পুড়বে, নির্বাচন হবে কি হবে না সেই শঙ্কা এখন সবার মনে। বর্তমানে দু’দলের বাকযুদ্ধ চলছে। তারা আল্লাহকে ভুলে যান। আল্লাহ ছাড়া যে ক্ষমতায় যাওয়া যায় না এ কথা তারা বিশ্বাস করে না — এরশাদ
সর্বদলীয় সরকার গঠন
ের মূল বিতর্ক হচ্ছে এর প্রধান কে হবেন। তাকে জাতি মেনে নেবে কি না। এ অভিমত জাতীয় পার্টি (জাপা) চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের। রোববার ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে জাপা আয়োজিত ইফতার মাহফিল পূর্ব আলোচনা সভায় দেওয়া সভাপতির
বক্তব্যে তিনি এ অভিমত প্রকাশ করেন।
এ সময় “সর্বদলীয় সরকারের প্রধানকে জাতীয় পার্টি মেনে নেবে কি না তা সময়ই বলে দেবে” বলেও মন্তব্য করেন সাবেক এই রাষ্ট্রপতি।
এরশাদ আরও বলেন, “ব্যারিস্টার রফিকও বক্তব্য দিয়েছেন- সরকার প্রধান কে হবেন। সমস্যাটা সেখানেই। আমরা আশা করব আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হবে। আমরা প্রস্তাব বিবেচনা করে দেখব মেনে নেওয়া যায় কি না।”
তিনি বলেন, “দেশের সামনে দুর্যোগের ঘনঘটা। আবার বাস পুড়বে, নির্বাচন হবে কি হবে না সেই শঙ্কা এখন সবার মনে।”
এরশাদ বলেন, “দু’দলের বাকযুদ্ধ চলছে। তারা আল্লাহকে ভুলে যান। আল্লাহ ছাড়া যে ক্ষমতায় যাওয়া যায় না এ কথা তারা বিশ্বাস করে না।”
দু’দলের প্রতি রজমানে রাজনৈতিক কর্মসূচি পরিহার করে নামাজ-রোজা করার পরামর্শ দেন তিনি।
এরশাদ বলেন, “দুই দল জনগণের জন্য কাজ করছে না। একদল ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য, অন্যদল ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য বাক যুদ্ধে নেমেছে।”
“নির্বাচন হবে কি হবে নি তা ভবিষ্যতের প্রশ্ন” মন্তব্য করে এরশাদ বলেন, “আমাদের নির্বাচনের জন্য প্রস্তু হতে হবে। ২০০ আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়েছে। অবশিষ্ট ১০০ আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করতে হবে। ঈদের পরে প্রতিটি জেলায় যাব। সবাইকে আমার সঙ্গে থাকার আহ্বান জানাবো।”
এরশাদ বলেন, “ঢাকা এখন অচল নগরীতে পরিণত হয়েছে। প্রাদেশিক সরকার ছাড়া দেশ রক্ষা সম্ভব নয়। এককেন্দ্রিক সরকার দিয়ে দেশ চলছে না। প্রশাসন স্থবির হয়ে পড়েছে।”
এরশাদ বলেন, “আগামীতে ক্ষমতায় যেতে চাই মানুষের কল্যাণ, প্রাদেশিক সরকার ও নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনের জন্য।”
এ সময় আরও ছিলেন,- প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর আহমদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য বাণিজ্য মন্ত্রী গোলাম মোহাম্মদ কাদের, জাতীয় পার্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, প্রেসিডিয়াম সদস্য গোলাম হাবিব দুলাল, অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন খান, জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, মোস্তফা জামাল হায়দার, গোলাম কিবরিয়া টিপু, অ্যাড. শেখ সিরাজুল ইসলাম, এসএমএম আলম, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা প্রমুখ।
এ সময় “সর্বদলীয় সরকারের প্রধানকে জাতীয় পার্টি মেনে নেবে কি না তা সময়ই বলে দেবে” বলেও মন্তব্য করেন সাবেক এই রাষ্ট্রপতি।
এরশাদ আরও বলেন, “ব্যারিস্টার রফিকও বক্তব্য দিয়েছেন- সরকার প্রধান কে হবেন। সমস্যাটা সেখানেই। আমরা আশা করব আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হবে। আমরা প্রস্তাব বিবেচনা করে দেখব মেনে নেওয়া যায় কি না।”
তিনি বলেন, “দেশের সামনে দুর্যোগের ঘনঘটা। আবার বাস পুড়বে, নির্বাচন হবে কি হবে না সেই শঙ্কা এখন সবার মনে।”
এরশাদ বলেন, “দু’দলের বাকযুদ্ধ চলছে। তারা আল্লাহকে ভুলে যান। আল্লাহ ছাড়া যে ক্ষমতায় যাওয়া যায় না এ কথা তারা বিশ্বাস করে না।”
দু’দলের প্রতি রজমানে রাজনৈতিক কর্মসূচি পরিহার করে নামাজ-রোজা করার পরামর্শ দেন তিনি।
এরশাদ বলেন, “দুই দল জনগণের জন্য কাজ করছে না। একদল ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য, অন্যদল ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য বাক যুদ্ধে নেমেছে।”
“নির্বাচন হবে কি হবে নি তা ভবিষ্যতের প্রশ্ন” মন্তব্য করে এরশাদ বলেন, “আমাদের নির্বাচনের জন্য প্রস্তু হতে হবে। ২০০ আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়েছে। অবশিষ্ট ১০০ আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করতে হবে। ঈদের পরে প্রতিটি জেলায় যাব। সবাইকে আমার সঙ্গে থাকার আহ্বান জানাবো।”
এরশাদ বলেন, “ঢাকা এখন অচল নগরীতে পরিণত হয়েছে। প্রাদেশিক সরকার ছাড়া দেশ রক্ষা সম্ভব নয়। এককেন্দ্রিক সরকার দিয়ে দেশ চলছে না। প্রশাসন স্থবির হয়ে পড়েছে।”
এরশাদ বলেন, “আগামীতে ক্ষমতায় যেতে চাই মানুষের কল্যাণ, প্রাদেশিক সরকার ও নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনের জন্য।”
এ সময় আরও ছিলেন,- প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর আহমদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য বাণিজ্য মন্ত্রী গোলাম মোহাম্মদ কাদের, জাতীয় পার্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, প্রেসিডিয়াম সদস্য গোলাম হাবিব দুলাল, অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন খান, জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, মোস্তফা জামাল হায়দার, গোলাম কিবরিয়া টিপু, অ্যাড. শেখ সিরাজুল ইসলাম, এসএমএম আলম, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা প্রমুখ।