‘৭ই মার্চের বক্তব্য ছিলো বাংলার মানুষের মনের কথা’বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের বক্তব্য ছিলো বাংলার প্রতিটি মানুষের মনের কথা। রবিবার রাজধানীর কুর্মিটোলায় র‌্যাব সদর দফতরে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন র‌্যাব মহাপরিচালক (ডিজি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন।  তিনি বলেন, উন্নয়নের মহাসড়কে থেকে বাংলাদেশ ইতিমধ্যে এমডিজি’র লক্ষমাত্রা অর্জন করেছে। আগামীতে ২০৩০ সালে এসডিজি’র লক্ষমাত্রা অর্জনে সক্ষম হবে বাংলাদেশ। ২০৪০ সালে আমাদের দেশ উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে উঠবে।  তিনি বলেন, ইতিমধ্যে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের মধ্যে একটি আর্থিক স্বচ্ছলতা এসেছে। এই স্বচ্ছলতা দিন দিন বাড়ছে। আগামী বিশ্বে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ হিসেবে পরিচিত লাভ করবে এবং গর্ভের সাথে বলবো যে, আমরা বাংলাদেশের অধিবাসী।  জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ স্মরণে ও বাংলাদেশের এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশপ্রাপ্তিতে র‍্যাব সদর দফতররে এই আনন্দ উদযাপন অনুষ্ঠানটি আয়োজন করা হয়। ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ প্রসঙ্গে র‌্যাব মহাপরিচালক বলেন, ঐতিহাসিক ৭ই মার্চে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে ভাষণ দিয়েছিলেন, সেই সময় যে অবস্থা ছিলো, তাঁর প্রতিটি ভাষণই এক একটা ইউনেস্কো ওয়ার্ড হেরিটেজের গ্রস্থতত্বে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার মত।  তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯ মিনিটে যে বক্তব্যটা দিয়েছিলেন তা ছিলো বাংলার প্রতিটি মানুষের মনের কথা। বাংলার লক্ষ-কোটি মানুষ সেদিনের রেসকোর্স ময়দানে সমবেত হয়েছিল তাদের মহান নেতার এই ভাষণ শোনার জন্য, দিক নির্দেশনা নেয়ার জন্য। সে দিন ভাষণে তিঁনি যখন বলেছেন যে, কোর্ট-কাচারি চলবে না, দোকান-পাট বন্ধ থাকবে- তাই হয়েছিল। দোকানপাট বন্ধ ছিলো। তিনি বলেছিলেন, ব্যাংক খোলা থাকবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে, আমার লোকজন তাদের বেতন-ভাতা নিতে পারে। সেদিন তাই হয়েছিলো। ওইদিন কোনো লিখিত আদেশের প্রয়োজন ছিলো না। বঙ্গবন্ধু ওইদিন যে আদেশ দিয়েছিলেন সারা দেশের মানুষ সেই আদেশ অনুসরণ করেছে। তার আহ্বানে সারাদেশের মানুষ শিহরিত হয়েছে, উজ্জীবিত হয়েছে। তিঁনি স্বাধীনতার যে আহ্বান করেছিলেন সারাদেশের মানুষ যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছে। এর সঙ্গে ইপিআর, মেলিটারি, পুলিশসহ সকল বাহিনীতে যত বাঙালি ছিলো তারা একাত্ম হয়ে স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিলো।  তিনি বলেন, পৃথিবীর বিখ্যাত যেসব ভাষণ রয়েছে, সেগুলো জাতিসংঘের ইউনেস্কো দলিল হিসেবে সংরক্ষণ করে উল্লেখ করে তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণটিও সংরক্ষিত হয়েছে। এই ভাষণটি ওয়াল্ড হেরিটেজে স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘের ইউনেস্কো তার গ্রহণযোগ্যতা ও সার্বজনীনতা আবারও প্রমাণ করেছে।  তিনি বলেন, “স্বাধীনতা যুদ্ধের পর বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন, বাংলাদেশ খুব দ্রুত একটি সনির্ভর দেশ হিসেবে, উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে। সে সময় এরজন্য সবাইকে আত্মনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। স্বাধীনতা যুদ্ধের পরপর মুক্তিযোদ্ধারা তাদের অস্ত্র সমর্পণ করেছে। তার একক আহ্বানে দেশের মানুষ উন্নয়নে একত্রিত হয়ে কাজ শুরু করে, ঠিক তখনই একটি দেশিয় ও আন্তর্জাতিক চক্র বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা করে। আল্লাহ অশেষ রহমতে আমাদের মামনীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের বাইরে থাকায় বেঁচে গিয়েছিলেন। তাঁর নের্তৃত্বে বাংলাদেশ এখন পরিচালিত হচ্ছে।”  অনুষ্ঠানে এসময় উপস্থিত ছিলেন র্যাবের অপারেশন উইংয়ের পরিচালক লেফট্যানেন্ট কর্ণেল মোহাম্মদ এফতেখার উদ্দিন, লিগ্যাল এন্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিক বিল্লাহ। এছাড়াও র্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ প্রচার করা হয়। এরপর বাংলাদেশের এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশপ্রাপ্তিতে তৈরি ডকুমেন্টারি দেখানো হয়।

‘৭ই মার্চের বক্তব্য ছিলো বাংলার মানুষের মনের কথা’বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের বক্তব্য ছিলো বাংলার প্রতিটি মানুষের মনের কথা। রবিবার রাজধানীর কুর্মিটোলায় র‌্যাব সদর দফতরে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন র‌্যাব মহাপরিচালক (ডিজি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন। তিনি বলেন, উন্নয়নের মহাসড়কে থেকে বাংলাদেশ ইতিমধ্যে এমডিজি’র লক্ষমাত্রা অর্জন করেছে। আগামীতে ২০৩০ সালে এসডিজি’র লক্ষমাত্রা অর্জনে সক্ষম হবে বাংলাদেশ। ২০৪০ সালে আমাদের দেশ উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে উঠবে। তিনি বলেন, ইতিমধ্যে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের মধ্যে একটি আর্থিক স্বচ্ছলতা এসেছে। এই স্বচ্ছলতা দিন দিন বাড়ছে। আগামী বিশ্বে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ হিসেবে পরিচিত লাভ করবে এবং গর্ভের সাথে বলবো যে, আমরা বাংলাদেশের অধিবাসী। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ স্মরণে ও বাংলাদেশের এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশপ্রাপ্তিতে র‍্যাব সদর দফতররে এই আনন্দ উদযাপন অনুষ্ঠানটি আয়োজন করা হয়। ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ প্রসঙ্গে র‌্যাব মহাপরিচালক বলেন, ঐতিহাসিক ৭ই মার্চে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে ভাষণ দিয়েছিলেন, সেই সময় যে অবস্থা ছিলো, তাঁর প্রতিটি ভাষণই এক একটা ইউনেস্কো ওয়ার্ড হেরিটেজের গ্রস্থতত্বে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার মত। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯ মিনিটে যে বক্তব্যটা দিয়েছিলেন তা ছিলো বাংলার প্রতিটি মানুষের মনের কথা। বাংলার লক্ষ-কোটি মানুষ সেদিনের রেসকোর্স ময়দানে সমবেত হয়েছিল তাদের মহান নেতার এই ভাষণ শোনার জন্য, দিক নির্দেশনা নেয়ার জন্য। সে দিন ভাষণে তিঁনি যখন বলেছেন যে, কোর্ট-কাচারি চলবে না, দোকান-পাট বন্ধ থাকবে- তাই হয়েছিল। দোকানপাট বন্ধ ছিলো। তিনি বলেছিলেন, ব্যাংক খোলা থাকবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে, আমার লোকজন তাদের বেতন-ভাতা নিতে পারে। সেদিন তাই হয়েছিলো। ওইদিন কোনো লিখিত আদেশের প্রয়োজন ছিলো না। বঙ্গবন্ধু ওইদিন যে আদেশ দিয়েছিলেন সারা দেশের মানুষ সেই আদেশ অনুসরণ করেছে। তার আহ্বানে সারাদেশের মানুষ শিহরিত হয়েছে, উজ্জীবিত হয়েছে। তিঁনি স্বাধীনতার যে আহ্বান করেছিলেন সারাদেশের মানুষ যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছে। এর সঙ্গে ইপিআর, মেলিটারি, পুলিশসহ সকল বাহিনীতে যত বাঙালি ছিলো তারা একাত্ম হয়ে স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিলো। তিনি বলেন, পৃথিবীর বিখ্যাত যেসব ভাষণ রয়েছে, সেগুলো জাতিসংঘের ইউনেস্কো দলিল হিসেবে সংরক্ষণ করে উল্লেখ করে তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণটিও সংরক্ষিত হয়েছে। এই ভাষণটি ওয়াল্ড হেরিটেজে স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘের ইউনেস্কো তার গ্রহণযোগ্যতা ও সার্বজনীনতা আবারও প্রমাণ করেছে। তিনি বলেন, “স্বাধীনতা যুদ্ধের পর বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন, বাংলাদেশ খুব দ্রুত একটি সনির্ভর দেশ হিসেবে, উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে। সে সময় এরজন্য সবাইকে আত্মনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। স্বাধীনতা যুদ্ধের পরপর মুক্তিযোদ্ধারা তাদের অস্ত্র সমর্পণ করেছে। তার একক আহ্বানে দেশের মানুষ উন্নয়নে একত্রিত হয়ে কাজ শুরু করে, ঠিক তখনই একটি দেশিয় ও আন্তর্জাতিক চক্র বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা করে। আল্লাহ অশেষ রহমতে আমাদের মামনীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের বাইরে থাকায় বেঁচে গিয়েছিলেন। তাঁর নের্তৃত্বে বাংলাদেশ এখন পরিচালিত হচ্ছে।” অনুষ্ঠানে এসময় উপস্থিত ছিলেন র্যাবের অপারেশন উইংয়ের পরিচালক লেফট্যানেন্ট কর্ণেল মোহাম্মদ এফতেখার উদ্দিন, লিগ্যাল এন্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিক বিল্লাহ। এছাড়াও র্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ প্রচার করা হয়। এরপর বাংলাদেশের এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশপ্রাপ্তিতে তৈরি ডকুমেন্টারি দেখানো হয়।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের বক্তব্য ছিলো বাংলার প্রতিটি মানুষের মনের কথা। রবিবার রাজধানীর কুর্মিটোলায় র‌্যাব সদর দফতরে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন র‌্যাব মহাপরিচালক (ডিজি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন।

তিনি বলেন, উন্নয়নের মহাসড়কে থেকে বাংলাদেশ ইতিমধ্যে এমডিজি’র লক্ষমাত্রা অর্জন করেছে। আগামীতে ২০৩০ সালে এসডিজি’র লক্ষমাত্রা অর্জনে সক্ষম হবে বাংলাদেশ। ২০৪০ সালে আমাদের দেশ উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে উঠবে।

তিনি বলেন, ইতিমধ্যে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের মধ্যে একটি আর্থিক স্বচ্ছলতা এসেছে। এই স্বচ্ছলতা দিন দিন বাড়ছে। আগামী বিশ্বে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ হিসেবে পরিচিত লাভ করবে এবং গর্ভের সাথে বলবো যে, আমরা বাংলাদেশের অধিবাসী।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ স্মরণে ও বাংলাদেশের এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশপ্রাপ্তিতে র‍্যাব সদর দফতররে এই আনন্দ উদযাপন অনুষ্ঠানটি আয়োজন করা হয়। ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ প্রসঙ্গে র‌্যাব মহাপরিচালক বলেন, ঐতিহাসিক ৭ই মার্চে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে ভাষণ দিয়েছিলেন, সেই সময় যে অবস্থা ছিলো, তাঁর প্রতিটি ভাষণই এক একটা ইউনেস্কো ওয়ার্ড হেরিটেজের গ্রস্থতত্বে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার মত।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯ মিনিটে যে বক্তব্যটা দিয়েছিলেন তা ছিলো বাংলার প্রতিটি মানুষের মনের কথা। বাংলার লক্ষ-কোটি মানুষ সেদিনের রেসকোর্স ময়দানে সমবেত হয়েছিল তাদের মহান নেতার এই ভাষণ শোনার জন্য, দিক নির্দেশনা নেয়ার জন্য। সে দিন ভাষণে তিঁনি যখন বলেছেন যে, কোর্ট-কাচারি চলবে না, দোকান-পাট বন্ধ থাকবে- তাই হয়েছিল। দোকানপাট বন্ধ ছিলো। তিনি বলেছিলেন, ব্যাংক খোলা থাকবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে, আমার লোকজন তাদের বেতন-ভাতা নিতে পারে। সেদিন তাই হয়েছিলো। ওইদিন কোনো লিখিত আদেশের প্রয়োজন ছিলো না। বঙ্গবন্ধু ওইদিন যে আদেশ দিয়েছিলেন সারা দেশের মানুষ সেই আদেশ অনুসরণ করেছে। তার আহ্বানে সারাদেশের মানুষ শিহরিত হয়েছে, উজ্জীবিত হয়েছে। তিঁনি স্বাধীনতার যে আহ্বান করেছিলেন সারাদেশের মানুষ যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছে। এর সঙ্গে ইপিআর, মেলিটারি, পুলিশসহ সকল বাহিনীতে যত বাঙালি ছিলো তারা একাত্ম হয়ে স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিলো।

তিনি বলেন, পৃথিবীর বিখ্যাত যেসব ভাষণ রয়েছে, সেগুলো জাতিসংঘের ইউনেস্কো দলিল হিসেবে সংরক্ষণ করে উল্লেখ করে তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণটিও সংরক্ষিত হয়েছে। এই ভাষণটি ওয়াল্ড হেরিটেজে স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘের ইউনেস্কো তার গ্রহণযোগ্যতা ও সার্বজনীনতা আবারও প্রমাণ করেছে।

তিনি বলেন, “স্বাধীনতা যুদ্ধের পর বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন, বাংলাদেশ খুব দ্রুত একটি সনির্ভর দেশ হিসেবে, উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে। সে সময় এরজন্য সবাইকে আত্মনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। স্বাধীনতা যুদ্ধের পরপর মুক্তিযোদ্ধারা তাদের অস্ত্র সমর্পণ করেছে। তার একক আহ্বানে দেশের মানুষ উন্নয়নে একত্রিত হয়ে কাজ শুরু করে, ঠিক তখনই একটি দেশিয় ও আন্তর্জাতিক চক্র বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা করে। আল্লাহ অশেষ রহমতে আমাদের মামনীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের বাইরে থাকায় বেঁচে গিয়েছিলেন। তাঁর নের্তৃত্বে বাংলাদেশ এখন পরিচালিত হচ্ছে।”

অনুষ্ঠানে এসময় উপস্থিত ছিলেন র্যাবের অপারেশন উইংয়ের পরিচালক লেফট্যানেন্ট কর্ণেল মোহাম্মদ এফতেখার উদ্দিন, লিগ্যাল এন্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিক বিল্লাহ। এছাড়াও র্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ প্রচার করা হয়। এরপর বাংলাদেশের এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশপ্রাপ্তিতে তৈরি ডকুমেন্টারি দেখানো হয়।

বাংলাদেশ শীর্ষ খবর