জিম্বাবুয়ে ও দক্ষিণ আফ্রিকার খেলা শুরুর আগে থেকে জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা মাঠে উপস্থিত। কোচিং স্টাফদেরও কেউ বাদ গেলেন না দর্শকের তালিকা থেকে। কারণ ওই ম্যাচের ফলাফলের ওপর বাংলাদেশ দলের ফাইনাল খেলা না খেলা নির্ভর করছিলো।
হারারের শীতল হাওয়াতেও উত্তাপ পাচ্ছিলেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। ১২৪ রানে জিম্বাবুয়ের ইনিংস শেষ হওয়ার পর ক্রিকেটাররা অপেক্ষায় থাকেন দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংস দেখার জন্য। প্রোটিয়াসরা বাংলাদেশের মনের মতো করে খেললো না। তারা চেষ্টা করেছে বড় ব্যবধানে জিততে। কিন্তু বোনাস পয়েন্ট নেওয়ার চেষ্টা করেনি। দক্ষিণ আফ্রিকা লিগের শেষ ম্যাচটি ১৬ ওভারে জিতলে বোনাস পয়েন্ট পেতো। সেক্ষেত্রে ফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ হতো বাংলাদেশ। তিনটি দলই দুটি করে ম্যাচ জেতায় গড় রানে এগিয়ে থাকা দুই দল খেলছে ফাইনালে।
রোববার হারারে স্পোর্টস ক্লাব গ্রাউন্ডে দক্ষিণ আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়ের মধ্যে ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজের যে ফাইনাল হবে তাতেও দর্শক বাংলাদেশ। ওই দিন হারারেতেই থাকবেন জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা। দেশে ফেরার বিমান ধরবেন পরের দিন। আসলে ফাইনালের স্বপ্ন নিয়েই তো জিম্বাবুয়ে গিয়েছিলো বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। সে স্বপ্নের অপমৃত্যু হয়েছে প্রথম দুই ম্যাচে জিম্বাবুয়ে এবং দক্ষিণ আফ্রিাকার কাছে হেরে যাওয়ায়।