তিনটি প্রকল্প নিয়ে এসেছে বসুন্ধরা

তিনটি প্রকল্প নিয়ে এসেছে বসুন্ধরা

তিনটি প্রকল্প নিয়ে এসেছে বসুন্ধরা হাইজিংয়ের ইস্ট ওয়েস্ট প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট (প্রা.) লিমিটেড। বসুন্ধরার তিনটি প্রকল্প হলো বসুন্ধরা রিভারভিউ গ্রিন টাউন, বসুন্ধরা সিটি ভিউ ও বসুন্ধরা গ্রিন সিটি।

বসুন্ধরা রিভারভিউ গ্রিন টাউন ও বসুন্ধরা সিটি ভিউ এ দুটি প্রকল্পের অবস্থান ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের পাশে কেরাণীগঞ্জ এলাকায় রাজউকের ঝিলমিল প্রজেক্টের পাশে।

আর বসুন্ধরা গ্রিন সিটি সাভারের হেমায়েতপুরে ধলেশ্বরী নদীর তীরে অবস্থিত।

রিহ্যাব সামার ফেয়ার ২০১২ এ বসুন্ধরার স্টল থেকে প্লট বুকিং দেওয়া হচ্ছে। চারদিনব্যাপী মেলার প্রথম দিনেই তাই জমজমাট বসুন্ধরার স্টল। বৃহস্পতিবার দুপুরে মেলা শুরুর পর থেকেই বসুন্ধরার স্টলে উৎসুক ক্রেতা-দর্শকদের ভিড় লেগেছে।

স্টল থেকে জানা গেছে, প্লট গ্রহীতাদের জন্য বসুন্ধরা রিভারভিউ গ্রিন টাউনে ৫০ মাসের কিস্তি এবং বসুন্ধরা সিটি ভিউ ও বসুন্ধরা গ্রিন সিটিতে ৩৬ মাসের কিস্তিতে অর্থ পরিশোধের সুযোগ আছে। প্রতিটি প্রকল্পে বুকিংমানি ১ লাখ টাকা। প্রকল্পভেদে ১০ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়ের ব্যবস্থা রয়েছে।

স্টলকর্মীরা আরো জানান, বসুন্ধরা গ্রিন সিটিতে কাঠাপ্রতি প্লটের দাম রাখা হয়েছে মাত্র সাড়ে ৬ লাখ টাকা। এ প্রকল্পের অধীনে বসুন্ধরা যে প্লট বিক্রি করছে, তা পুরোপুরি  মধ্যবিত্তদের নাগালের মধ্যে। সাভারের হেমায়েতপুরে ধলেশ্বরী নদীর তীরে এ প্রকল্প ডিটেইলড এরিয়া প্ল্যানের (ড্যাপ) আওতামুক্ত।

নাদিম মাহমুদ নামের এক ক্রেতা বলেন, “আমি ছোট একটি বেসরকারি চাকরি করি। আমি পরিবারসহ অনেক কষ্টে এ টাকা জমিয়েছি। তাই এই টাকা ভেবেচিন্তে ব্যয় করবো। বসুন্ধরার জমির দাম সব সময়ই বাড়ে। তাই চিন্তা-ভাবনা করে বসুন্ধরার গ্রিনসিটিতে প্লট কিনে বিনিয়োগ করলাম।“

এদিকে মধ্যবিত্তসহ সবার জন্য আকর্ষণীয় অফার, স্টলের দৃষ্টিনন্দন সজ্জা এবং এর ব্র্যান্ড নেমের কারণে বসুন্ধরার স্টলে ভিড় চোখে পড়ার মতো।

রিহ্যাব নেতারাসহ আয়োজকরাও বসুন্ধরার ভূয়সী প্রশংসা করছেন এবং এর বিভিন্ন প্রকল্প সম্পর্কে খোঁজ-খবর নিচ্ছেন।

বৃহস্পতিবার স্টলে বসুন্ধরা গ্রুপের সিনিয়র নির্বাহী পরিচালক (মার্কেটিং অ্যান্ড সেলস) বিদ্যুৎ কুমার ভৌমিক, নির্বাহী পরিচালক (মার্কেটিং অ্যান্ড সেলস) মো. তৌহিদুল ইসলাম, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আক্তারুজ্জামান লিখন, ডেপুটি ম্যানেজার হাসানুজ্জামান মামুন, রাজীব কুমার দাস ও মনিরুল হক প্রমুখ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বিদ্যুৎ কুমার ভৌমিক বলেন, “দীর্ঘদিনের ব্যবসায়িক সুনামের কারণে বসুন্ধরার প্রতি মানুষের অগাধ আস্থা ও বিশ্বাস তৈরি হয়েছে। তাই প্রথম দিনেই বসুন্ধরার স্টলে মানুষের এমন ভিড় লেগে আছে।এই সেক্টরে বসুন্ধরা ক্রেতাবান্ধব সফল কোম্পানি।“

মো. তৌহিদুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, “প্রতি বছর মেলায় আমাদের টার্গেটের চেয়েও বেশি প্লট বিক্রি হয়। এবার শেয়ারবাজারের ধস এবং নানা কারণে গ্রাহকদের আর্থিক মন্দা সত্ত্বেও কমপক্ষে ২০০ প্লট বিক্রি হবে বলে আশা করি। মেলা শুরুর আগে থেকেই আমাদের প্লট বিক্রি হচ্ছে। মেলা ছাড়াও সারা বছরই বসুন্ধরার প্লট বিক্রি হয়।“

বিকেলের পর রিহ্যাব ফেয়ারে দর্শনার্থীর সমাগম বেশি

পাশাপাশি চলছে দুই মেলা

রিহ্যাব সামার ফেয়ার
ব্যবসায়ীদের মত নেওয়া উচিত: ওবায়দুল কাদের

 

 

অর্থ বাণিজ্য