তৃতীয়বারের মতো গ্রামীনফোন প্রথম আলো বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ হয়েছেন জাতীয় দলের ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। সোমবার হোটেল রূপসী বাংলায় তিন বছরের পুরস্কার একসঙ্গে দেওয়া হয়।
২০০৯ সালে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ টেস্ট ও ওয়ানডে ক্রিকেটের শীর্ষ অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। বর্ষসেরা রানারআপ ক্রিকেটার তামিম ইকবাল ও সাইক্লিস্ট আকাশী সুলতানা। বর্ষসেরা নারী ক্রীড়াবিদ সাঁতারু ববিতা খাতুন। আজীবন সম্মাননা দেওয়া হয় ফুটবলার কবির আহমেদকে।
২০১০ সালে বর্ষসেরা হয়েছেন গলফার সিদ্দিকুর রাহমান। বর্ষসেরা রানারআপ তামিম ইকবাল ও শুটার শারমিন আক্তার রত। বর্ষসেরা নারী ক্রীড়াবিদ কারাতে খেলোয়াড় জ উ প্রু। আজীবন সম্মাননা পেলেন দাবাড়– রানী হামিদ।
১০১১ সালের বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ সাকিব আল হাসান। বর্ষসেরা রানারআপ গলফার সিদ্দিকুর রহমান ও জাতীয় নারী ক্রিকেট দলের অধিনায়ক সালমা খাতুন। বর্ষসেরা নারী ক্রীড়াবিদ ক্রিকেটার খাদিজা তুল কুবরা। উদীয়মান খেলোয়াড়ের পুরস্কার পেয়েছে ক্ষুদে দাবাড়– ফাহাদ। পাঠকের ভোটে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ হয়েছেন সাকিব আল হাসান। আজীবন সম্মাননা পুরস্কার অর্জন করেন সাবেক ক্রিকেট কোচ আলতাফ হোসেন।
আজীবন সম্মাননার জন্য দেড় লাখ টাকা ও একটি ক্রেস্ট দেওয়া হয়। বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদকে একটি ক্রেস্ট ও দেড় লাখ টাকা। বর্ষসেরা রানারআপের জন্য ৫০ হাজার টাকা ও একটি করে ক্রেস্ট। বর্ষসেরা নারী ক্রীড়াবিদকে ৫০ হাজার টাকা ও একটি ক্রেস্ট দেওয়া হয়।
গ্রামীনফোনের পৃষ্ঠপোষকতায় ২০০৪ সাল থেকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। আটবারের মধ্যে সাতবারই ক্রিকেটাররা জিতেছেন বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদের পুরস্কার। ২০০৪ সালে খালেদ মাসুদ পাইলট, ২০০৫‘এ হাবিবুল বাশার, ২০০৬ সালে শাহরিয়ার নাফীস. ২০০৭ সালে মোহাম্মদ আশরাফুল ও ২০০৮, ২০০৯ এবং ২০১১ সালে সাকিব আল হাসান বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ হয়েছেন।