রজনীগন্ধা, গোলাপ আর উলুধ্বনিতে নারী জেটির ওপরে কলকাতার অভিনেত্রী নুসরাতকে বরণ করে নিলেন। তুষখালি ঘাটেই দাঁড়িয়েছিল হুড খোলা জিপ। তাতে চড়ে বসলেন নুসারাত। হাত মেলালেন। অভ্যর্থনায় পাওয়া গলার মালা দিয়ে দিলেন চালকের গলায়।
রাস্তার দু’পাশে বোরো ধানের শিষ ধরেছে। বিধায়ক সুকুমার মাহাতো, জেলা নেতা নারায়ণ গোস্বামী, রিঙ্কু দত্ত দে, কৃষ্ণগোপাল ব্যানার্জিকে নিয়ে পেছনে জনস্রোতকে সঙ্গে করে নুসরাত গেলেন সভাস্থলে। চৈত্রের অবসানের খর রোদ মাথায় পুঁটিমারির মাঠ তখন মানুষে ভরা।
সভায় নুসরাত বললেন, ‘এই রোদ মাথায় করে কেউ নায়িকা দেখার জন্য দাঁড়িয়ে থাকে না। আমি বুঝতে পারছি আপনারা এসেছেন মমতা ব্যানার্জির সৈনিকদের কথা শুনতে। আমি কথা দিয়ে যাচ্ছি বসিরহাট কেন্দ্রে জিতে এখানে নুসরত অফিস করবে। সেখানে আপনাদের জন্য সবসময় দরজা খোলা থাকবে।’