মাত্র ১৮ বছর বয়সে একা একা বেরিয়ে পড়েছিলেন দিয়া মির্জা, দেশকে এক্সপ্লোর করার নেশায়। বেড়াতে গেলেই কোনও ছেলের সঙ্গে যেতে হবে, তার সাহায্য নিয়ে যেতে হবে, সমাজের এইসব মিথকে ভাঙার পিছনে দিয়ার অবদান অন্যতম। একা একাও পৃথিবী ঘুরে বেড়ানো যায়, একা একাও সমস্ত অপ্রত্যাশিত সমস্যার সমাধান করা যায়, সেটা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছিলেন দিয়া। এখন কতটা পরিবর্তন হয়েছে পরিস্থিতির? IANS-কে জানালেন দিয়া।
তিনি বললেন, “বেড়ানোর জন্য ছেলেদের অনুমতি নেওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই মেয়েদের। সমাজের অনুমতিও নেওয়ার প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র নিজের অনুমতি থাকলেই হল। আমার মনে সেটাই আসল ক্ষমতায়ণ।
দিয়া আরও বলেন, একটি মেয়েকে প্রোটেক্ট করতে হবে, এই ধারণাটাই একটা পিতৃতান্ত্রিক মনোভাব থেকে এসেছে। তাঁরা বেড়াতে গেলে, কাজে গেলে বা বিদেশে পড়তে গেলেও এটাই মনে করা হয় যে, একা মানেই দুর্বল তাঁরা। আমার মনে আছে ১৬ বছর বয়স থেকে আমি মডেলিং করতে হায়দরাবাদ থেকে বেঙ্গালুরু যেতাম। বাবা-মা আমায় বাসে তুলতে এসে পাশের প্যাসেঞ্জারকে বলে দিতেন আমার উপর নজর রাখার জন্য।