বাংলাদেশি ট্যুরিস্ট ভিসা আবেদনকারীদের সুবিধার্থে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনায় ২৪টি ভিসা আবেদন জমা নেওয়ার এজেন্সির সংশোধিত তালিকা করেছে বাংলাদেশস্থ মালয়েশিয়ার হাইকমিশন। হাইকমিশন ছাড়াও এসব স্থানে এ সপ্তাহ থেকেই ভিসা আবেদন জমা নেওয়া হচ্ছে।
ঢাকাস্থ মালয়েশিয়া হাইকমিশন থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
ঢাকাস্থ মালয়েশিয়া হাইকমিশনের কনস্যুলার শাখা থেকে গত ১৩ মে এ এজেন্টদের তালিকা প্রকাশ করে হাইকমিশন। আগের তালিকা থেকে কিছু এজেন্সিকে বাদ দিয়ে এবং নতুন কয়েকটি সংযোজিত করে এ তালিকা তৈরি করা হয়েছে।
ভিসা এজেন্টগুলো মূলত বাংলাদেশি বিভিন্ন ট্রাভেল ও ট্যুরস এজেন্সি। এদের মধ্যে ঢাকায় ২১টি, চট্টগ্রামে ২টি এবং খুলনায় ১টির অবস্থান।
চট্টগ্রামের ভিসা এজেন্সি দু’টি হলো ক্যাপকো আজিজ লিমিটেড ও এসবি আগা অ্যান্ড কোম্পানি। এ দু’টিই আগ্রাবাদ এলাকায়। খুলনার এজেন্সিটি খুলনা শহরের খুলনা শপিং কমপ্লেক্সের আল আমিন ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরস।
ঢাকায় বাকি ২১টি এজেন্ট হলো এয়ার স্প্যান লিমিটেড, আসগর এভিয়েশন সার্ভিসেস, ইফাজ ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস, হেরিজেট এয়ার এক্সপ্রেস, হাজী এয়ার ট্রাভেলস, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেলস করপোরেশন, জেএএফ ট্রাভেলস, লজিস্টিক ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরস, মাস ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস লিমিটেড, মমি ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরস, নিউ ডিসকভারি ট্যুরস অ্যান্ড লজিস্টিক, পার্টস এভিয়েশন লিমিটেড, সিল্কওয়েস ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস লিমিটেড, স্কাই হলিডেস লিমিটেড, স্কাই ট্রাভেলস, সুরেশ্বর ট্রাভেলস, ট্রাভেল স্মার্ট লিমিটেড, ভ্যালেন্সিয়া এয়ার ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস, এশিয়ান হলিডেজ লিমিটেড ও নিউ লাইন ট্রাভেল ইন্টারন্যাশনাল।
ভিসা এজেন্সির একটি হেরিটেজ এয়ার এক্সপ্রেসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফাইজুল ইসলাম হিরু শুক্রবার বাংলানিউজকে জানান, গত তিন বছর থেকেই ‘ট্যুরিজম মালয়েশিয়া’র আওতায় ভিসা এজেন্সির মাধ্যমে তারা ট্যুরিস্ট ভিসার আবেদন জমা নিয়ে হাইকমিশন থেকে ভিসা সংগ্রহ করছেন।
তিনি আরো জানান, এ জন্য ভিসা ফি ৬০০ টাকা এবং তাদের ব্যবস্থাপনা চার্জ ৫০০ টাকা আবেদনকারীকে জমা দিতে হয়।
এদিকে এজেন্ট ছাড়াও ঢাকার বারিধারায় ৬ নম্বর সড়কে মালয়েশিয়ার হাইকমিশনেও ভ্রমণসহ অন্য ভিসার আবেদন জমা দেওয়া যাবে।
এছাড়া কাজের জন্য যাওয়া বাংলাদেশিদের ভিসাও হাইকমিশন থেকে সংগ্রহ করতে হয়।