রাজধানীর নিউ মার্কেটের ফুটপাত ফাঁকা, ভেতরেও তেমন ক্রেতা সমাগম নেই। বুধবারের অভিযানে নিউমার্কেট ও আশপাশের এলাকার ফুটপাতে এমন দৃশ্যই দেখা গেলো।
সাধারণ জনগণের হাঁটাচলায় ব্যাঘাত ঘটানোর কারণে প্রায় ৪শ’ দোকান উচ্ছেদ করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি)।
বাকিদের স্বেচ্ছায় সরে যাওয়ার জন্য সাত দিনের সময় দেয়া হয়েছিল। আলটিমেটাম শেষে বুধবার সকালে নিউ মার্কেট এলাকায় গিয়ে দেখা গেল ভিন্ন চিত্র। ফুটপাত, ওভারব্রিজ কিংবা রাস্তায় চোখে পড়েনি কোনো ভ্রাম্যমাণ দোকান।
সরেজমিনে গাউছিয়া থেকে নিউমার্কেট এলাকা ঘুরে ফুটপাত ও সড়কে অবাধে মানুষের চলাচল চোখে পড়েছে। কয়েকটি ভ্রাম্যমাণ দোকান মার্কেটের সীমানার ভেতরে অস্থায়ীভাবে বসেছে।
গাউছিয়া-নিউমার্কেট সড়কের ফুটপাত ও ওভারব্রিজটিও খালি দেখা গেছে। ভ্রাম্যমাণ দোকান না থাকলেও ২-১ জন হকারকে নানা পণ্য বিক্রি করতেও দেখা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সাতদিনের সময় শেষ হয়ে যাওয়ার কারণে সোমবার থেকেই একে একে বন্ধ হতে শুরু করেছিল নিউ মার্কেটের ফুটপাতের ভ্রাম্যমাণ দোকানগুলো।
ব্যবসায়ী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, দোকান বসাতে পারিনি, তবুও দেখতে এসেছি কোনো সুযোগ আছে কিনা।
ফুটপাতের দোকান বন্ধ হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন নিউ মার্কেটের ভেতরের ব্যবসায়ীরা।
মামুন-রতন এমব্রয়ডারির স্বত্ত্বাধিকারী রতন নামে এক ব্যবসায়ী জাগো নিউজকে বলেন, আমাদের মার্কেটের চেয়ে ফুটপাতে প্রতিদিন অনেক বেশি কাস্টমার আসতেন। তারা ফুটপাত থেকে কেনাকাটার পর মার্কেটে ঢুকে কেনাকাটা করতেন। তবে সুলভ মূল্যের দোকানগুলো বন্ধ থাকার কারণে লোকসমাগম অনেক কমে গেছে। কাস্টমার নাই বললেই চলে।
মো. এনামুল নামে আরেক ব্যবসায়ী জানায়, তারা মার্কেট কর্তৃপক্ষ, পুলিশ ও লাইনম্যানদের মোটা অংকের এককালীন ও