২০১১ সালের ৯ আগস্ট মেসেজ আদান-প্রদানের স্বতন্ত্র প্লাটফর্ম মেসেঞ্জার চালু করেছিল সামাজিক যোগাযোগম্যাধ্যম ফেসবুক। অ্যাপ্লিকেশনটি শুরুতে ইতিবাচক সাড়া না পেলেও এখন সামাজিক মাধ্যমটির অর্ধেকের বেশি গ্রাহকই নিয়মিত ব্যবহার করছেন মেসেঞ্জার অ্যাপ।
সাম্প্রতিক তথ্যানুযায়ী সক্রিয় মেসেঞ্জার ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১২০ কোটি ছাড়িয়েছে। সম্প্রতি ভিডিও কলিং ও অর্থ লেনদেন সুবিধাসহ বেশ কিছু নতুন সেবা চালুর ফলে অ্যাপটির ব্যবহারকারী দ্রুত বেড়েছে। বন্ধুদের সঙ্গে বার্তা বিনিময়ের পাশাপাশি ব্যবসা উন্নয়নেও ভূমিকা রাখছে অ্যাপটি। তাই গত আট মাসে অ্যাপটির ব্যবহারকারী বেড়েছে প্রায় ২০ কোটি।
মেসেজিং পণ্য বিভাগের প্রধান ডেভ মার্কাস বলেন, আমি অত্যন্ত খুশি। মেসেঞ্জারের গ্রাহক বৃদ্ধির ধারাবাহিকতা অব্যাহত রয়েছে। বিভিন্ন ফিচার যোগ করার কারণে গত আট মাসে সেবাটির ব্যবহারকারী ২০ কোটি বেড়ে ১২০ কোটিতে পৌঁছেছে।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে ফেসবুক মেসেঞ্জারের মোবাইল সংস্করণ চালু করে। ফলে স্মার্টফোন ও অন্যান্য মোবাইল ডিভাইস থেকে মেসেজ আদান-প্রদান এবং ছবি পাঠানো সহজতর হয়ে ওঠে। তখন থেকেই বাড়তে থাকে এর ব্যবহারকারী।