তথ্যপ্রযুক্তির নতুন নতুন উদ্ভাবনে প্রতিনিয়ত এগিয়ে যাচ্ছে বিশ্ব। প্রযুক্তির ব্যবহার, কৌশল প্রণয়ন ও এর সুফল নিয়ে কে কতদূর এগিয়ে যাবে সেই প্রতিযোগিতাও তৈরি হচ্ছে। এই প্রতিযোগিতা ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব পরিমণ্ডলে। অনেক দেশ নতুন স্টার্টআপ চালুর মাধ্যমে আঞ্চলিক উদাহরণ তৈরি করেছে।
তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে ক্ষুদ্র উদ্যোগ ও নতুন আইডিয়া তৈরি ও তা বাস্তবায়নে বাংলাদেশও যে এগিয়ে যাচ্ছে তা এখন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের কথাতেও উঠে আসছে।
তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমদ পলকের মেধাবী নেতৃত্বে প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাফল্যের ব্যাপক প্রশংসা করেছেন যুক্তরাজ্যের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (কানেকশন সায়েন্স) ও মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ফিনটেকের তথ্য বিশ্লেষক ডেভিড শ্রেয়ার। সম্প্রতি লিংকডইনের এক কলামে তিনি এই প্রশংসা করেন।
স্টার্টআপ ও নতুন উদ্ভাবনীতে আঞ্চলিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাফল্য এখন উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরছেন প্রযুক্তি বিশেজ্ঞরা।
এমআইটির ওই কর্মকর্তা সম্প্রতি হংকংয়ে একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন। অনুষ্ঠানে আইসিটির বিভিন্ন দিক ব্যবহারের মাধ্যমে কীভাবে সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছানো যায়; সে বিষয়ে জানতে চায় দেশটির তরুণ উদ্যোক্তারা। ড্যাভিড শ্রেয়ার ওই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমদ পলকের বিভিন্ন উদ্যোগ ও তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন।
পলকের উদ্যোগের প্রশংসা করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের তরুণ ও উদ্যমী আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমদ পলক সিলিকন ভেলির একদল অভিজ্ঞ কর্মকর্তাকে নিয়োগ দিয়েছেন। এছাড়াও তার অন্যান্য উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে, উদ্যোক্তাদের জন্য নতুন একটি স্টার্টআপ ভিসি ফান্ড গঠন ও তাদের জন্য প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালু করা।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের এই মেধাবী মন্ত্রীর নেতৃত্বে প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় গবেষণাচালিত উদ্ভাবনীর বিষয়ে আলোচনার অন্তত ২০ হাজার ফেসুবক লাইভ স্ট্রিম করেছে। এই গ্রুপটি একটি জায়গায় পৌঁছাচ্ছে। তারা ঢাকায় কোনো উদ্ভাবনীর বিষয়ে চিন্তা ও বাস্তবায়নে খুবই সক্রিয়। সূত্র: লিংকডইন।