দাফনের চার দিন পর রবিবার দুপুরে নিহত’ সীমা আক্তার স্বশরীরে মিরসরাই উপজেলার জোরারগঞ্জ থানায় এসে বলেন, ‘ওই লাশ আমার নয়, আমি বেঁচে আছি!’ এ ঘটনায় এলাকায় বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার ঘটনা এটি।
গত ১৭ ডিসেম্বর জোরারগঞ্জ থানা পুলিশের উদ্ধার করা গলাকাটা লাশ সীতাকুণ্ডের এক নারী তার নিজের মেয়ে সীমা আক্তারের বলে শনাক্ত করেন। যথারীতি চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গ থেকে লাশের ময়না তদন্ত শেষে লাশ বুঝে নিয়ে দাফনও করা হয়। সীমার মায়ের দাবি অনুযায়ী পুলিশ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। হত্যার সাথে জড়িত সন্দেহে সীমার স্বামীকে গ্রেপ্তারের জন্য বেশ কয়েক দফা অভিযানও চালায় পুলিশ।
সীমা আক্তার জানায়, আমি চট্টগ্রামে একটি গার্মেন্টে চাকরি করি। মায়ের কাছে আমার মোবাইল নম্বর না থাকায় বিষয়টি এতদূর গড়িয়েছে। ঘটনার সময় তিনদিন আমার সাথে মায়ের যোগাযোগ না থাকায় এমনটি হয়েছে।