পালকের মধ্যে লুকনো ছিল একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্র। যার জেরে গ্রেফতার হতে হল বেচারি হাঁসকে। যন্ত্রটি নাকি স্পাই ক্যামেরা। মিশরের নীল নদের দক্ষিণ উপকূল কেনাতে এক জেলে পাঁচটি হাঁস ধরেন। যার মধ্যে এই হাঁসটিও ছিল।
পরে পুলিশ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নিশ্চিত হয় যন্ত্রটি তথ্য সংগ্রহের জন্য লাগানো হয়নি। পরিযায়ী পাখিদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণের জন্য এই ধরনের ট্র্যাকার ব্যবহার করেন ফরাসি বিজ্ঞানীরা।
মিসরে বর্তমানে রাজনৈতিক সহিংসতা দেখা দেওয়ায় সন্দেহজনক কিছু দেখলেই সেখানকার বাসিন্দারা সতর্ক হচ্ছেন। গত জানুয়ারি মাসে অন্য একটি প্রদেশে একটি বার্তাবাহী পায়রাকে ধরা হয়েছিল একই কারণে।
পায়রার পায়ে একটি বার্তা ও মাইক্রোফিল্ম লাগানো ছিল। একইভাবে পরীক্ষার জন্য পায়রাটিকে পুলিশের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। এর আগে ইসরাইলিদের পাঠানো জিপিএস নিয়ন্ত্রিত হাঙরের গুজবের কথাও শোনা গিয়েছিল।
সূত্র : আহরাম অনলাই