উপকূলে প্রস্তুত বিমান, নৌ ও সেনা জওয়ানরা

উপকূলে প্রস্তুত বিমান, নৌ ও সেনা জওয়ানরা

ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী উদ্ধার তৎপরতার জন্য প্রস্তুত আছে বিমান, নৌ ও সেনাবাহিনীর জওয়ানরা।

তারা বিভিন্ন গ্রুপ-উপগ্রুপে ভাগ হয়ে প্রয়োজনীয় ওষুধ ও সরঞ্জাম নিয়ে উপকূলীয় জেলাগুলোর বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছেন।

নৌ বাহিনীর ২২টি জাহাজ এবং বিমান বাহিনীর ৪টি পরিবহন প্লেন ও ১৯টি হেলিকপ্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

বাংলাদেশ সময় ভোর ৫টা ৩৪ মিনিটে পাওয়া স্যাটেলাইট চিত্রে দেখা যায়, ঘূর্ণিঝড় ‘মহাসেন’ ধীরে ধীরে উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে সরে বাংলাদেশ উপকূলের কাছাকাছি অবস্থান করছে। উপকূলীয় জেলাগুলোতে আঘাত হেনেছে ঘূর্ণিঝড়ের পারিপার্শ্বিক মেঘ।

বৃহস্পতিবার দুপুর নাগাদ উপকূলীয় এলাকায় মহাসেন আঘাত হানতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. শাহ আলম।

তবে উপকূলের দিকে এর এগুনোর গতিবেগ কম হওয়ায় এটি বাংলাদেশর উপকূল অতিক্রম করতে সন্ধ্যা হয়ে যেতে পারে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

এরইমধ্যে পটুয়াখালীর খেপুপাড়া, কুতুবদিয়া, সন্দীপ, হাতিয়া ও মংলা এলাকায় প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ১৩২ মি. মিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে খেপুপাড়ায়।

গতি ঘণ্টায় ২০ কি. মি.।

আবহাওয়া অধিদফতরের ভোর ৬টার আপডেট অনুযায়ী- ‘মহাসেন’ মংলা থেকে ৩২০ কি. মি. দক্ষিণে, কক্সবাজার থেকে ৩৮৫ কি. মি. দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর থেকে ৪৩৫ কি. মি. দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছে।

অন্যান্য জেলা সংবাদ বাংলাদেশ শীর্ষ খবর