সাভারের ভবন ধসের ঘটনায় যারা আহত হয়েছেন তাদের চিকিৎসার ব্যয়ভার যতটা সম্ভব জনতা ব্যাংক বহন করবে। বুধবার এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ।
বুধবার দুপুরে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে রাত সাড়ে ১০ টার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শনের সময় জানান জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আবুল বারাকাত।
তিনি বলেন, “এখনও অনেক লোক ভেতরে আটকে আছেন। তাদের উদ্ধারের জন্য অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা উচিত।”
তিনি বলেন, “উদ্ধার কর্মীরা তাকে নিশ্চিত করেন, অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি দেওয়া হলে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আটকে পড়া সবাইকে উদ্ধার করা সম্ভব হবে।”
বেশি দেরি হয়ে গেলে নিহতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।
তিনি বলেন, “ভবন ঘুরে আমি দেখলাম এই ভবনের কোনো পাইলিং নেই। এসব ইট সরানো হচ্ছে সেখানে দেখা যাচ্ছে চিকন রড, কোথাও কোথাও রডের সঙ্গে ঠিকঠাক সিমেন্টেও নেই। একটি বহুতল ভবন এভাবে গড়ে ওঠতে পারে না।”
আবুল বারাকাতের সময় জনতা ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদের অনেকে উপস্থিত ছিলেন। জনতা ব্যাংকের পক্ষ থেকে আহত ও তাদের আত্মীয় স্বজনদের মাঝে খাবার পানি দেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।