নিজের স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও জেনী নামের এক মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান ব্যবসায়ী আরিফ। বিদেশ থেকে আসার সময় জেনীর জন্য একটা হীরের নেকলেস নিয়ে আসে। এয়ারপোর্ট থেকে বাসায় ফিরেই ছুটে যায় জেনীর কাছে। কিন্তু যাওয়ার সময় নেকলেসটা নিতে ভুলে যায়। এদিকে তার স্ত্রী শাহানা নেকলেসটা দেখে আনন্দে আত্মহারা। সে ভেবেছিলো নেকলেসটা তার জন্যই এনেছে। মাকে দেখানোর জন্য নেকলেসটা গলায় পরেই বাসা থেকে বের হয় সে। পথে ছিনতাইকারীরা তাকে আক্রমণ করে এবং নেকলেসটা নিয়ে যায়। বিষয়টা ফোনে আরিফকে জানানোর পর তার মাথায় রীতিমত আকাশ ভেঙ্গে পড়ে। নেকলেসটি উদ্ধারের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে সে। ছিনতাইকারী নেকলেসটি খেয়ে ফেলেছে। সেটি বের করার জন্য পুলিশ নানা পদ্ধতি প্রয়োগ করেও বিফল হয়। নেকলেসটি ঘিরে শুরু হয় অন্যরকম এক খেলা। সে খেলায় জড়িয়ে পড়ে আরিফ, শাহানা, জেনী, দারোগা এমনকি ছিনতাইকারীটিও। খেলার শেষটা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে ঈদের দিন পর্যন্ত। ওই দিন রাত ১০ টা ৩০ মিনিটে মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক �হীরের নেকলেস�। জুয়েল এলিনের রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন শামস করিম। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিম, মৌসুমী হামিদ, মিলন ভট্টাচার্য, আঁচল প্রমুখ।