অর্থনৈতিক খাতকে স্থিতিশীল রাখতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার

অর্থনৈতিক খাতকে স্থিতিশীল রাখতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার

অর্থনৈতিক খাতকে স্থিতিশীল রাখতে সরকার মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসীকাণ্ডে অর্থায়ন প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় আইন-বিধিমালা প্রণয়ন, ঝুঁকি নিরূপণ ও কৌশলপত্র প্রণয়নসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রতিষ্ঠার ২০ বছরপূর্তি উপলক্ষে শুক্রবার (১৭ জুন) দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের আন্তরিক প্রচেষ্টা ও সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা ও দপ্তরের কার্যকর পদক্ষেপের কারণে বর্তমানে বাংলাদেশ মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসীকাণ্ডে অর্থায়ন প্রতিরোধ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কমপ্লিয়েন্ট কান্ট্রি।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে শামিল হওয়ার চূড়ান্ত সুপারিশ লাভ করেছে। ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত দেশের কাতারে দাঁড়াবে বাংলাদেশ। সব আর্থ-সামাজিক সূচকে বাংলাদেশ প্রভূত উন্নয়ন সাধন করেছে। আজকের এ প্রাপ্তি আমাদের সাড়ে ১৩ বছরের নিরলস প্রচেষ্টা এবং জনগণের ঐকান্তিক পরিশ্রমের ফসল।

তিনি বলেন, আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি সুশাসন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে তার সরকার বদ্ধপরিকর।

সব বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে দেশকে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও উন্নত-সমৃদ্ধ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার প্রত্যয়ে সবাইকে উদ্দীপ্ত হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, জাতির পিতা দেশের সংবিধানে অনুপার্জিত আয় ভোগ থেকে রাষ্ট্রের জনগণকে বিরত রাখার বিধান রেখে যে আদর্শ প্রতিষ্ঠা করে গেছেন। তারই ধারাবাহিকতায় আওয়ামী লীগ সরকার দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও সন্ত্রাসীকাণ্ডে অর্থায়ন প্রতিরোধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি ঘোষণা করেছে।

বাংলাদেশ শীর্ষ খবর