যুক্তরাষ্ট্রে করোনায় আরও ৯৫৮ জনের মৃত্যু

যুক্তরাষ্ট্রে করোনায় আরও ৯৫৮ জনের মৃত্যু

প্রাণঘাতী করোনার তাণ্ডব আরও বেড়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। গত একদিনেও প্রায় হাজার মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে। নতুন করে শনাক্ত হয়েছে অর্ধলক্ষাধিক মানব দেহে। পক্ষান্তরে সুস্থতা বাড়লেও আক্রান্তের তুলনায় তা অনেক কম।

যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে আন্তর্জাতিক জরিপ সংস্থা ওয়ার্ল্ডোমিটারের নিয়মিত পরিসংখ্যান বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৫১ হাজার ৩৪৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এতে করে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে ৬৯ লাখ ২৫ হাজার ৯৪১ জনে দাঁড়িয়েছে। নতুন করে প্রাণ হারিয়েছেন ৯৫৮ জন। এ নিয়ে প্রাণহানি বেড়ে ২ লাখ ৩ হাজার ১৭১ জনে ঠেকেছে।

অন্যদিকে গত একদিনে সুস্থতা লাভ করেছেন প্রায় ৩৯ হাজার রোগী। এতে করে মোট সুস্থ হওয়ার সংখ্যা ৪১ লাখ ৯১ হাজার ৮৯৪ জনে পৌঁছেছে।

চলতি বছরের ২১ জানুয়ারি শিকাগোর এক বাসিন্দার মধ্যে প্রথম করোনার সংক্রমণ শনাক্ত হয়। এর পর থেকে ক্রমান্বয়ে ভয়ানক হতে থাকে পরিস্থিতি।

সবচেয়ে নাজুক অবস্থা ক্যালিফোর্নিয়ায়। প্রাণহানি তুলনামূলক কম হলেও এ শহরে করোনার শিকার ৮ লাখ প্রায় ৮০ হাজার মানুষ। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৪ হাজার ৯১২ জনের। সংক্রমণ আশঙ্কাজনক হার দীর্ঘ হচ্ছে টেক্সাসে। এ শহরে আক্রান্তের সংখ্যা ৭ লাখ ১৮ হাজারের বেশি। যেখানে প্রাণহানি ঘটেছে ১৫ হাজার ৭৮ জনের।

ফ্লোরিডায় করোনার শিকার ৬ লাখ প্রায় ৭৮ হাজার মানুষ। ইতোমধ্যে সেখানে ১৩ হাজার ২৩০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। প্রাণহানিতে শীর্ষ শহর নিউইয়র্কে আক্রান্ত ৪ লাখ ৮২ হাজারের কাছাকাছি। এর মধ্যে না ফেরার দেশে ৩৩ হাজার ১৭২ জন ভুক্তভোগী।

জর্জিজায় করোনা রোগীর সংখ্যা ৩ লাখ ৩ হাজার ছুঁই ছুঁই। এর মধ্যে প্রাণ ঝরেছে ৬ হাজার ৫৩৭ জনের। ইলিনয়েসে এখন পর্যন্ত করোনার ভুক্তভোগী ২ লাখ ৭২ হাজারের অধিক মানুষ। এর মধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন ৮ হাজার ৬৪৭ জন।

অ্যারিজোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ১৩ হাজার ছুঁই ছুঁই। যেখানে প্রাণ গেছে ৫ হাজার ৪৫১ জনের। নিউ জার্সিতে করোনার শিকার ২ লাখ ২ হাজারের বেশি। এর মধ্যে প্রাণহানি ঘটেছে ১৬ হাজার ১৮৪ জনের।

এ ছাড়া ম্যাসাসুয়েটসস, পেনসিলভেনিয়া, উত্তর ক্যারোলিনা, লুসিয়ানা, টেনেসি ও অ্যালাবামার মতো শহরগুলোতে আক্রান্তের সংখ্যা লাখ ছাড়িয়েছে।প্রাণঘাতী করোনার তাণ্ডব আরও বেড়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। গত একদিনেও প্রায় হাজার মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে। নতুন করে শনাক্ত হয়েছে অর্ধলক্ষাধিক মানব দেহে। পক্ষান্তরে সুস্থতা বাড়লেও আক্রান্তের তুলনায় তা অনেক কম।

যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে আন্তর্জাতিক জরিপ সংস্থা ওয়ার্ল্ডোমিটারের নিয়মিত পরিসংখ্যান বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৫১ হাজার ৩৪৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এতে করে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে ৬৯ লাখ ২৫ হাজার ৯৪১ জনে দাঁড়িয়েছে। নতুন করে প্রাণ হারিয়েছেন ৯৫৮ জন। এ নিয়ে প্রাণহানি বেড়ে ২ লাখ ৩ হাজার ১৭১ জনে ঠেকেছে।

অন্যদিকে গত একদিনে সুস্থতা লাভ করেছেন প্রায় ৩৯ হাজার রোগী। এতে করে মোট সুস্থ হওয়ার সংখ্যা ৪১ লাখ ৯১ হাজার ৮৯৪ জনে পৌঁছেছে।

চলতি বছরের ২১ জানুয়ারি শিকাগোর এক বাসিন্দার মধ্যে প্রথম করোনার সংক্রমণ শনাক্ত হয়। এর পর থেকে ক্রমান্বয়ে ভয়ানক হতে থাকে পরিস্থিতি।

সবচেয়ে নাজুক অবস্থা ক্যালিফোর্নিয়ায়। প্রাণহানি তুলনামূলক কম হলেও এ শহরে করোনার শিকার ৮ লাখ প্রায় ৮০ হাজার মানুষ। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৪ হাজার ৯১২ জনের। সংক্রমণ আশঙ্কাজনক হার দীর্ঘ হচ্ছে টেক্সাসে। এ শহরে আক্রান্তের সংখ্যা ৭ লাখ ১৮ হাজারের বেশি। যেখানে প্রাণহানি ঘটেছে ১৫ হাজার ৭৮ জনের।

ফ্লোরিডায় করোনার শিকার ৬ লাখ প্রায় ৭৮ হাজার মানুষ। ইতোমধ্যে সেখানে ১৩ হাজার ২৩০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। প্রাণহানিতে শীর্ষ শহর নিউইয়র্কে আক্রান্ত ৪ লাখ ৮২ হাজারের কাছাকাছি। এর মধ্যে না ফেরার দেশে ৩৩ হাজার ১৭২ জন ভুক্তভোগী।

জর্জিজায় করোনা রোগীর সংখ্যা ৩ লাখ ৩ হাজার ছুঁই ছুঁই। এর মধ্যে প্রাণ ঝরেছে ৬ হাজার ৫৩৭ জনের। ইলিনয়েসে এখন পর্যন্ত করোনার ভুক্তভোগী ২ লাখ ৭২ হাজারের অধিক মানুষ। এর মধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন ৮ হাজার ৬৪৭ জন।

অ্যারিজোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ১৩ হাজার ছুঁই ছুঁই। যেখানে প্রাণ গেছে ৫ হাজার ৪৫১ জনের। নিউ জার্সিতে করোনার শিকার ২ লাখ ২ হাজারের বেশি। এর মধ্যে প্রাণহানি ঘটেছে ১৬ হাজার ১৮৪ জনের।

এ ছাড়া ম্যাসাসুয়েটসস, পেনসিলভেনিয়া, উত্তর ক্যারোলিনা, লুসিয়ানা, টেনেসি ও অ্যালাবামার মতো শহরগুলোতে আক্রান্তের সংখ্যা লাখ ছাড়িয়েছে।

আন্তর্জাতিক শীর্ষ খবর